শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৩, ২০২৫, ০৯:০২ পিএম

আমরা অন্তত ১৬০টি আসন পাব: শিবির সেক্রেটারি

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৩, ২০২৫, ০৯:০২ পিএম

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল ইসলাম সাদ্দাম। ছবি- সংগৃহীত

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল ইসলাম সাদ্দাম। ছবি- সংগৃহীত

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেছেন, ‘সামনের জাতীয় নির্বাচনে আমরা যে যে এলাকায় দায়িত্ব পালন করছি, আমাদের জন্য এত সুযোগ তৈরি হয়েছে, যা আমরা আগে কখনো কল্পনা করতে পারিনি। এত বড় শিপমেন্ট আমরা আগে দেখিনি। আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের অন্তত ১৬০টি আসন পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। আগে আমাদের ছিল ১৮টি, সর্বোচ্চ ৫০টি, এখন শিপমেন্ট আরও বড় হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বার্ধক্য আসার আগে যৌবনের সময়কে মূল্য দিতে হবে। প্রাক্তন দায়িত্বশীলদের উচিত জামায়াত নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখা, কারণ নেতৃত্ব অনেক দূরদর্শিতা থেকে বিষয়গুলো দেখে।’

শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সকাল সোনাডাঙ্গা থানাধীন আল ফারুক সোসাইটি মিলনায়তনে খুলনা মহানগরী ইসলামী ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে সদস্য পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তার বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানটির স্লোগান ছিল ‘সম্প্রীতির টানে শিকড়ের পানে’।

প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য মিয়া গোলাম পরওয়ার। খুলনা মহানগরী ছাত্রশিবিরের সভাপতি আরাফাত হোসেন মিলনের সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারি রাকিব হাসানের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন- কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও খুলনা অঞ্চল সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও খুলনা মহানগরী আমির অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও খুলনা জেলা আমির মাওলানা এমরান হুসাইন, মহানগরী জামায়াতে ইসলামের নায়েবে আমির অধ্যাপক নজিবুর রহমান ও সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট শেখ জাহাঙ্গীর হুসাইন হেলাল।

অনুষ্ঠানে স্মৃতিচারণ ও বক্তব্য রাখেন সাবেক সভাপতি শেখ কামরুল আলম, অ্যাডভোকেট শেখ আব্দুল ওয়াদুদ, অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস, গোলাম মোস্তফা আল-মুজাহিদ, প্রিন্সিপাল শেখ জাহাঙ্গীর আলম, ড. জিএম শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক সম এনামুল হক, মিয়া মুজাহিদুল ইসলাম, মুকাররম বিল্লাহ আনসারী, আতাউর রহমান বাচ্চু, সাইদুর রহমান, আজিজুল ইসলাম ফারাজী, মিম মিরাজ হোসাইন, হাফেজ ইমরান খালিদ, হাবিবুর রহমান, মুশাররফ আনসারী, আব্দুল আউয়াল, জাহিদুর রহমান নাঈম, তৌহিদুর রহমান, সাবেক সেক্রেটারি খান মোশাররফ হোসেন, অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, মু. সিদ্দিকুর রহমান, ওয়াছিয়ার রহমান মন্টু, মাকসুদুর রহমান মিলন ও গাজী মোর্শেদ মামুন।

অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বর্তমান মহানগরী অফিস সম্পাদক ইসরাফিল হোসেন, বায়তুলমাল সম্পাদক আসিফ বিল্লাহ, প্রচার সম্পাদক এস এম বেলাল হোসেন, সাহিত্য সম্পাদক আহমেদ সালেহীন, প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুর রশিদ, এইচআরডি সম্পাদক কামরুল হাসান, ছাত্র অধিকার সম্পাদক ইমরানুল হক, পাঠাগার সম্পাদক সেলিম হোসেনসহ বিভিন্ন সময়ে দায়িত্ব পালনকারী নেতৃবৃন্দ।

নুরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেন, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের দাঁড়ানোর সুযোগ ছিল না, কিন্তু আল্লাহতায়ালা ডাকসুতে সুযোগ করে দিয়েছেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বামদের আঁতুড়ঘর হলেও আল্লাহতায়ালা আমাদের অনেক কিছু দিয়েছেন। আমাদের এটা ধরে রাখতে হবে এবং অহংবোধ থেকে বিরত থাকতে হবে। অহেতুক কথা বা কাজের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। ফেসবুকে অপ্রয়োজনীয় কথা চালানো থেকে বিরত থাকতে হবে। যারা সংগঠনের টাচে নেই, তারা আবেগের বশবর্তী হয়ে এমন কাজ করতে পারে। কিন্তু যারা আমাদের গালি দেয়, আমরা কোনো প্রতিউত্তর দেব না; কারণ গালি কোনো প্রতিউত্তর হতে পারে না।”

Link copied!