বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২২, ২০২৫, ০৩:২১ পিএম

সরকারকে কাউন্টডাউন দিলেন হাসনাত, আর মাত্র ২১ কর্মদিবস  

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২২, ২০২৫, ০৩:২১ পিএম

সরকারকে কাউন্টডাউন দিলেন হাসনাত, আর মাত্র ২১ কর্মদিবস  

এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। ছবি- সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ এক ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে জানান, জুলাই ঘোষণাপত্র দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দেওয়া ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে আর ২১ কর্মদিবস বাকি রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২২ মে) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা বলেন।

এর আগে, মে মাসের ১০ তারিখে এনসিপির আহ্বানে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও জুলাই ঘোষণাপত্রের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। আন্দোলনের এক পর্যায়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে। পাশাপাশি ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

 

 ছাত্র-জনতা জুলাই ঘোষণাপত্রের জন্য আন্দোলন করছিল জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকেই । গত ৩১ ডিসেম্বর ঢাকার কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন আন্দোলনকারীরা।

কিন্তু এ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে বিভিন্ন মহলে। এ অবস্থায় ৩০ ডিসেম্বর রাতে জরুরি প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের একটি ঘোষণাপত্র তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ওই রাতে বৈঠক করে ৩১ ডিসেম্বর শহিদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচি ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি। ওই কর্মসূচি থেকে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ না করে সরকারকে সময় বেঁধে দেওয়া হয়। এরপর জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও অংশীজনের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বৈঠকও করেছিলেন। কিন্তু তা চূড়ান্ত না হওয়ায় ছাত্ররা আবারও আন্দোলনে নামেন। ওই আন্দোলনের মুখে ১০ মে উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধনী অনুমোদিত হয়। সংশোধনী অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কোনো রাজনৈতিক দল, তার অঙ্গসংগঠন বা সমর্থকগোষ্ঠীকে শাস্তি দিতে পারবে।

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতাদের বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জুলাই আন্দোলনের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষার জন্য সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অধীনে সাইবার স্পেসসহ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পাশাপাশি বৈঠকে জুলাই ঘোষণাপত্র ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে চূড়ান্ত করে প্রকাশ করার সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!