বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ক্রীড়া প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২৪, ০৭:৫২ পিএম

১১৭ রানের লিড নিয়ে অলআউট বাংলাদেশ

ক্রীড়া প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২৪, ০৭:৫২ পিএম

১১৭ রানের লিড নিয়ে অলআউট বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা: জোড়া সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৪৪৮ রানের বড় পুঁজি পেয়েছিল পাকিস্তান। তবে সেই রান পেরিয়ে সফরকারীরা বড় লিড নিয়েছে। মুশফিকুর রহিমের সর্বোচ্চ ১৯৩ এবং আরও চার ব্যাটারের হাফসেঞ্চুরির সুবাদে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫৬৫ রান। তবে চতুর্থ দিন শেষ হওয়ার এক ঘণ্টা আগেই সফরকারীরা অলআউট হয়ে গেছে, তার আগে অবশ্য লিড পেয়েছে ১১৭ রানের।

রাওয়ালপিন্ডিতে তৃতীয় দিনের পর আজ (শনিবার) চতুর্থ দিনেও দাপুটে ব্যাটিং করেছে বাংলাদেশ। তবে দুটি আক্ষেপ থেকে যাবে নাজমুল হোসেন শান্ত’র দলের। আগেরদিন ৯৩ রানে আউট হয়ে সেঞ্চুরি না পাওয়ার হতাশায় ডুবেছিলেন সাদমান ইসলাম। আজ সেই হতাশা কিছুটা কাটতে পারত মুশফিকের ডাবল সেঞ্চুরিতে। কিন্তু এবার তিনি থামলেন ৯ রানের দূরত্বে থেকে। চা বিরতির পর তার বিদায়ে কেবল আশা হয়ে ক্রিজে ছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ।

সেঞ্চুরি পাওয়ারও সম্ভাবনা ছিল মিরাজের। কিন্তু আগ্রাসী শট খেলার চেষ্টায় তিনি ক্যাচ দিয়েছেন সালমান আলি আগার হাতে। ফলে থেমেছেন ৭৭ রানে। পরে শেষদিকে ঝোড়ো ইনিংস খেলে দলের পুঁজি বাড়ানোর চেষ্টা চালান শরীফুল ইসলাম। অবশ্য সাড়ে পাঁচশ পার হওয়ার পেছনেও অবদান ছিল মূলত তারই। ১৪ বলে দুটি করে চার-ছক্কায় তিনি ২২ রান করেছেন। তার বিদায়েই ৫৬৫ রানে শেষ হয় বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস।

পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন নাসিম শাহ। এ ছাড়া ২টি করে উইকেট শিকার করেছেন শাহিন আফ্রিদি, খুররম শাহজাদ ও মোহাম্মদ আলীর।

এর আগে শুক্রবার ৫ উইকেটে ৩১৬ রানে তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেছিল বাংলাদেশ। আজ চতুর্থ দিনে খেলতে নেমে নিজেদের জুটির শতরান পূর্ণ করেন মুশফিক ও লিটন দাস। লিটনের বিদায়ে ভাঙে সেই জুটি। অনেকটা মুশফিকের মতোই নাসিম শাহ’র বলে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। এরপরই মুশফিক-মিরাজের সেই দাঁত কামড়ানো জুটি। দিনের নবম ওভারেই পাকিস্তান সাফল্য পেলেও, এরপর লম্বা সময় এই দুজন তাদের পরীক্ষা নিয়েছেন।

মধ্যাহ্ন বিরতির আগেই মুশফিক ১১তম সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। বিরতির পর পর ফিরে মুশফিক দেড়শ এবং মিরাজ করেন ফিফটি। দ্বিতীয় সেশনে দুজনের জুটি দারুণ জমে ওঠে। দুই ডানহাতি মিলে নিরাপদে সেই সেশন পার করে পাঁচশ রানের কাছাকাছি নিয়ে যান দলকে। চা বিরতির পর ফিরে তাতে ছন্দপতন ঘটে মুশফিকের বিদায়ে। মোহাম্মদ আলীর করা অফস্টাম্পের বাইরের কিছুটা লাফিয়ে ওঠা বলে খোঁচা দিয়ে বসলেন তিনি। নিজের হতাশা তো লুকাননি, সঙ্গে ড্রেসিংরুমে থাকা নাজমুল হোসেন শান্ত–ও আক্ষেপে মাথা নিচু করে ফেলেন।

আরবি/ এইচএম

Link copied!