গত ১৯ মাসের হামলায় গাজার অসংখ্য পানীয় স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিয়েছে ইসরায়েল। যার ফলে পানির জন্য হাহাকার শুরু হয়েছে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে। রীতিমতো বাধ্য হয়ে সমুদ্রের নোনতা-দূষিত পানি পান করছেন গাজার বেশির ভাগ বাসিন্দা। আলজাজিরা
গাজার সরকারি মিডিয়া অফিসের তথ্যমতে, ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গোটা গাজায় ৭১৯টি পানির কূপ ধ্বংস করেছে। এপ্রিলের শুরুতে গাজা সিটির ঘাবায়েন প্ল্যান্টে বোমা হামলা চালায়। এ ছাড়া গত ৫ এপ্রিল ইসরায়েলি কোম্পানি মেকোরোট গাজায় পানি সরবরাহ বন্ধ করে দেয়, যা উপত্যকার প্রায় ৭০ শতাংশ সুপেয় পানি সরবরাহ করত। ১০ মার্চ ইসরায়েল গাজায় অবশিষ্ট বিদ্যুৎ সরবরাহও বন্ধ করে দেয়। এতে গাজার পানি পরিশোধন ট্যাংকগুলোও বন্ধ হয়ে যায়।
গাজা সিটি মিউনিসিপ্যালিটির মুখপাত্র আসেম আল-নাবীহ কঠোর নিন্দা জানিয়ে বলেন, ইসরায়েলি দখলদাররা কেবল গাজা সিটিতে ৬৪টিরও বেশি জলকূপ ধ্বংস করেছে। সে সঙ্গে ১১০,০০০-এরও বেশি মিটার পানি নেটওয়ার্কও ধ্বংস করেছে। বর্তমানে, মাত্র ৩০টি কূপ চালু আছে, এগুলো জনসংখ্যার চাহিদার একাংশও পূরণ করতে পারে না।
আল-নাবীহ অনুমান করেছেন, পানি সরবরাহ প্রতিদিন জনপ্রতি ৩-৫ লিটারে নেমে এসেছে। চরম ঘাটতির কারণে বাজারে পানির দামও এখন আকাশছোঁয়া। প্রতি গ্যালন ৫-৮ শেকেলে পৌঁছেছে।

 
                             
                                     সর্বশেষ খবর পেতে রুপালী বাংলাদেশের গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
সর্বশেষ খবর পেতে রুপালী বাংলাদেশের গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন 
                                     
                                     
                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                             
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
       -20251025002118.webp) 
        
        
        
        
        
       
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে মতামত লিখুন