শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৭, ২০২৫, ০১:৫০ এএম

সাবের হোসেন চৌধুরী ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৭, ২০২৫, ০১:৫০ এএম

সাবের হোসেন চৌধুরী ও তার  স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

সাবেক সংসদ সদস্য এবং বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী ও তার স্ত্রী রেহেনা চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুটি পৃথক মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রায় ৩৯ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে দুটি মামলা করার অনুমোদন দিয়েছে সংস্থাটি।

গতকাল বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান। দুদকের উপপরিচালক মো. সাইদুজ্জামান বাদী হয়ে রাজধানীর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে এই মামলাগুলো দায়ের করেন।

দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন জানান, শিগগিরই মামলাগুলো দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে দায়ের করা হবে। দুদকের অনুমোদিত প্রথম মামলায় একমাত্র সাবের হোসেন চৌধুরীকে আসামি করা হয়েছে।

অভিযোগে বলা হয়েছে, তিনি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১২ কোটি ২৫ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। পাশাপাশি ১৯৮৯ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত তার নামে খোলা ২১টি ব্যাংক হিসাবে ৬০ কোটি ১৯ লাখ টাকা জমা এবং ৬৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা উত্তোলনের মাধ্যমে মোট ১২৪ কোটি ৬১ লাখ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক।

এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা, ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৮ ধারায় মামলা অনুমোদন করা হয়েছে।

দ্বিতীয় মামলায় আসামি করা হয়েছে সাবের হোসেন চৌধুরী ও তার স্ত্রী রেহানা চৌধুরীকে। অভিযোগে বলা হয়েছে, তার স্ত্রী রেহানা চৌধুরী অসৎ উপায়ে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ২৬ কোটি ৯৭ লাখ টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জন করেছেন। ১৯৯৯ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত তার নামে খোলা ৩টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৭৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকা জমা এবং ৭৫ কোটি ১৫ লাখ টাকা উত্তোলনসহ প্রায় ১৫০ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।

এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৮ ধারা এবং দ-বিধির ১০৯ ধারায় মামলা অনুমোদন করা হয়েছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!