রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৬, ২০২৫, ১২:৩৪ এএম

সুনামগঞ্জ-৫ আসন: দলীয় মনোনয়ন পূনর্বিবেচনায় মিজান চৌধুরীর পক্ষে সমাবেশ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৬, ২০২৫, ১২:৩৪ এএম

সুনামগঞ্জ-৫ আসন: দলীয় মনোনয়ন পূনর্বিবেচনায় মিজান চৌধুরীর পক্ষে সমাবেশ

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে যেমন প্রাণ চাঞ্চল্য এসেছে, তেমনি প্রিয় নেতা মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ায় বিএনপির কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে হতাশা ঘিরে ধরেছে।

এ নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ তো আছেই। বিশেষ করে সুনামগঞ্জ-৫ আসনে বিএনপির মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছেন দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ছাত্রদল থেকে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়া নেতা ও ছাতক উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান চৌধুরী।

মিজান চৌধুরী ২০১৮ সালের পর থেকে ভোটের মাঠ ছাড়েননি। বিএনপির দলীয় নানা কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে ভোটের মাঠে সক্রিয় ছিলেন তিনি।

স্থানীয় নেতাকর্মীরাও আশা করেছিলেন, এবার তিনি মনোনয়ন পেয়ে রাতের ভোট মোকাবিলা করার পুরস্কার পাবেন। কিন্তু বাস্তবে ঘটলো বিপরীতটা। তার সঙ্গে মনোনয়ন প্রতিযোগিতায় থাকা সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়কের দায়িত্বে থাকা সাবেক এমপি কলিম উদ্দিন মিলন সুনামগঞ্জ-৫ আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন।

এদিকে মিজানুর রহমান চৌধুরীর কয়েক জন নেতাকর্মী অভিযোগ তুলছেন, যুক্তরাজ্য বিএনপির এক নেতার কারসাজির কারণে মিজান চৌধুরী দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হন। যুক্তরাজ্যের ওই বিএনপি নাকি আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে মনোনয়ন ভাগিয়ে নেন।

মিজান চৌধুরী ২০১৮ সালে দলের ‘দুর্দিন’ ভোটের মাঠে দল মনোনীত প্রার্থী হলেও সুদিনে মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছেন তিনি।

জানা যায়, ছাত্রদল বলে তার যে নতুন রাজনৈতিক পরিচিতি ঘটে, তার মূলে ছিল ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে সিলেট জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান চৌধুরী বিএনপির দলীয় মনোনয়ন। ভোটের রাজনীতিতে তখন ছাত্রদলের সাবেক এই নেতা হিসেবে বেশ সমাদৃত হন। জাতীয় ঐক্য ফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে লড়েছিলেন ডাকসাইটে আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে।

সুনামগঞ্জ-৫ আসনে আওয়ামী লীগের একাধিকবারের এমপি মুহিবুর রহমান মানিকের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন মিজানুর রহমান চৌধুরী। আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেছিলেন বিএনপি প্রার্থী মিজান চৌধুরী মাত্র দুই ঘন্টায় প্রায় ৯০ হাজার ভোট পেয়েছিলেন। সারাদিন ভোটে থাকলে মিজান চৌধুরী বিজয়ী হয়ে নতুন এক রেকর্ড গড়তেন। কিন্তু দুঃসময়ের এই নেতাকে বিএনপির দলীয় হাইকমান্ড মনোনয়ন না দিয়ে ভুল করেছে। মিজান চৌধুরীর নেতাকর্মী ও সমর্থকরা বিষয়টি বিবেচনায় নেয়ার জন্য ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন।

এদিকে মিজানুর রহমান চৌধুরীকে দলীয় মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করার জন্য রোববার ছাতকে বিশাল সমাবেশের ডাক দেয়া হয়েছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!