শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৫, ২০২৫, ০১:০৮ এএম

বাজারে শীতকালীন সবজি এলেও কমেনি দাম

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৫, ২০২৫, ০১:০৮ এএম

বাজারে শীতকালীন সবজি  এলেও কমেনি দাম

শীতের আগেই বাজারে উঠতে শুরু করেছে আগাম শীতকালীন শাকসবজি। এতে সবজির সরবরাহ বেশি থাকলেও দাম তেমনভাবে কমেনি। ব্যবসায়ীরা আশা করছেন আগামী দুই সপ্তাহ পরই কমবে সবজির দাম।

গতকাল শুক্রবার রাজধানীর নবাবগঞ্জ, নিউমার্কেট, হাতিরপুল, শান্তিনগরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ সবজি ৬০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। কোনো কোনো সবজির দাম আরও বেশি। একইসাথে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকায়, মাছ আহরণ কমেছে। জোগান কমে যাওয়ায় মাছ কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন সীমিত আয়ের ক্রেতারা। চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে মাছ-মাংস।

বিক্রেতারা বলছেন, মোটামুটি দুই মাসের বেশি সময় ধরে চড়া দামে সবজি বিক্রি হচ্ছে। গতকাল বাজারে দাম বেশি থাকা পণ্যের মধ্যে রয়েছে কাঁচামরিচ প্রতি কেজি ১৬০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ১২০ টাকা, গাজর ও শিম প্রতি কেজি ১০০ টাকা। এ ছাড়া করলা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ৮০ টাকা ও বেগুন (গোল) প্রতি কেজি ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর ঢ্যাঁড়স প্রতি কেজি ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা প্রতি কেজি ৪০ টাকা, ঝিঙে প্রতি কেজি ৬০ টাকা, ধন্দুল প্রতি কেজি ৫০ টাকা ও লাউ প্রতি পিস ৫০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। আর পেঁয়াজের কেজি ৭৫ থেকে ৮০ টাকা।

এ ছাড়া, প্রতি কেজি পটোল বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, ফুলকপি প্রতি পিস (ছোট) ৫০ টাকা, বাঁধাকপি প্রতি পিস (ছোট) ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৫০ টাকা, কচু প্রতি কেজি ৫০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৩০ টাকা, কাঁচা কলা প্রতি হালি ৩০ টাকা ও আলু প্রতি কেজি ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

তবে ডজনে ১০ টাকা পর্যন্ত কমেছে ডিমের দাম। প্রতি ডজন লাল ডিম ১৩০ টাকা ও প্রতি ডজন সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়।

এদিকে, নিষেধাজ্ঞার কারণে বাজারে নেই ইলিশ মাছ। তবে চাষের রুই ও কাতলার দাম স্থিতিশীল থাকলেও বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে টেংরা, পাবদাসহ অন্যান্য মাছ। জোগান কমে যাওয়ায় মাছ কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন সীমিত আয়ের ক্রেতারা। চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে মাছ-মাংস। বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায় মাছের বাজারে অস্বস্তি কমেনি। আগামীকাল  রোববার পর্যন্ত ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় সাগর-নদীতে জাল ফেলতে পারছে না জেলেরা।

চাহিদা বেড়েছে বিল ও চাষের মাছের। আর এই সুযোগে মাছের বাড়তি দাম হাঁকছেন বিক্রেতারা। ৪৫০-৫০০ টাকা কেজির নিচে মিলছে না রুই-কাতলা। আইড়-বোয়ালের দেখা মিললেও, গুণতে হবে ৬শ’ থেকে হাজার টাকা কেজি। ভাল মানের চিংড়ি ১০০০-১২০০ টাকা কেজি। এ ছাড়াও বাজারে প্রতিকেজি কোরাল ৮৫০-৯০০ টাকা, তেলাপিয়া ১৮০-২২০ টাকা, চাষের পাঙাশ ২০০ টাকা, ট্যাংরা ৫৫০-৬০০ টাকা, পাবদা ৩৫০-৪০০ টাকা ও শিং ৪০০-৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!