শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


চট্টগ্রাম ব্যুরো

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৫, ১১:২৫ পিএম

সাবেক মন্ত্রী জাবেদের চেক দিয়ে  ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, গ্রেপ্তার ১

চট্টগ্রাম ব্যুরো

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৫, ১১:২৫ পিএম

সাবেক মন্ত্রী জাবেদের চেক দিয়ে  ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, গ্রেপ্তার ১

চট্টগ্রামের কালুরঘাট ভারী শিল্প এলাকায় আরামিট পিএলসির অফিস থেকে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের নামে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলনের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বুধবার নগরীর চান্দগাঁও থানার ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।

দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মোকাররম হোসাইন জানান, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের নামে ইস্যু করা ১১টি চেক ব্যবহার করে চারটি ব্যাংক থেকে এই অর্থ তোলা হয়েছে। ইউসিবিএল ব্যাংকের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের মামলায় জাহাঙ্গীর আলম ইতিমধ্যে আসামি। তার কাছ থেকে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর স্বাক্ষর করা আসল চেক কপিও (মুড়ি) উদ্ধার করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের মালিকের অনুপস্থিতিতে অনুমতি ছাড়াই এই টাকা উত্তোলনের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

এর আগে গত ২৪ জুলাই দুদকের উপপরিচালক মশিউর রহমান বাদী হয়ে সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, তার স্ত্রী, ভাইবোনসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ মামলা করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, সাবেক মন্ত্রীর মালিকানাধীন আরামিট গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নামে পাঁচটি নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান-ভিশন ট্রেডিং, আলফা ট্রেডার্স, ক্ল্যাসিক ট্রেডিং, মডেল ট্রেডিং ও ইম্পেরিয়াল ট্রেডিং খোলা হয়। এসব প্রতিষ্ঠানের নামে ইউসিবিএল ব্যাংকের চট্টগ্রাম বন্দর শাখায় হিসাব খুলে গম, ছোলা, হলুদ ও মটর আমদানির নামে ২৫ কোটি টাকার টাইম লোন অনুমোদন করানো হয়।

ব্যাংকের নিজস্ব ক্রেডিট কমিটির ১৭টি নেতিবাচক পর্যবেক্ষণ উপেক্ষা করে ২০২০ সালের ৮ মার্চ পরিচালনা পর্ষদ ওই ঋণ অনুমোদন দেয়। পরে সেই টাকা ভাগ করে একই ব্যাংকের চারটি হিসাবে স্থানান্তর করা হয় এবং ধাপে ধাপে নগদে উত্তোলন করা হয়।

অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, উত্তোলিত অর্থ পরবর্তীতে আরামিট গ্রুপের হিসাবগুলোতে পে-অর্ডার ও ভাউচারের মাধ্যমে ফেরত দেওয়া হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে দ-বিধির ৪০৬, ৪০৯, ৪২০, ৪৭১ ও ১০৯ ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের আওতায় মামলা চলছে।
 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!