যার মনোমুগ্ধকর সুরে কণ্ঠ দিয়েছেন ভারতের বিখ্যাত শিল্পীরা। তার মধ্যে বিশ্ববিখ্যাত কোকিল কণ্ঠী শিল্পী বিদুষী হৈমন্তী শুক্লা, বর্তমান জনপ্রিয় প্লেব্যাক শিল্পী অন্বেষা দত্ত গুপ্ত, রুপংকর বাগছি, রাঘব চট্টোপাধ্যায়, রুপরেখা ব্যানার্জি, পদ্ম পলাশ ও সুতপা ভট্টাচার্য। তার সুরে প্রথম হিন্দি গান করে সিদ্ধার্থ সিধুর কথায় শুভশ্রী দেবনাথ।
অন্য সব গানের গীতিকার ছিলেন মোশাররফ হোসেন, প্রদীপ দাশ পরাগ, হুমায়ুন চৌধুরী, খুরশীদ আনোয়ার, রঞ্জন চক্রবর্তী, তুহিন চক্রবর্তী। আর কে জুয়েলের সুরে বর্তমানে উপমহাদেশের মেলোডি কিং কুমার সানু সহ আরও বহুল আলোচিত ও জনপ্রিয় শিল্পীদের টালিউড ও বলিউডের কাজ চলমান। খুব শিগগিরই গানগুলো প্রকাশিত হবে।
বাংলাদেশের চট্টগ্রামের ছেলে আর কে জুয়েল। ২০১২ সালে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ‘কেএমএম সি’তে অডিও ওপর ইঞ্জিনিয়ারিং করেছিলেন। তার পিতা সংগীতগুরু প্রদীপ চক্রবর্তী ছিলেন একজন ওস্তাদ ও সংগীতজ্ঞ। তারই হাত ধরে তিনি আজ দেশ ও দেশের বাইরে এই সংগীতের ধারাকে বয়ে চলেছেন। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের শিল্পী, সুরকার ও সংগীত পরিচালক হিসেবে তালিকাভুক্ত এবং আর কে মিউজিক একাডেমি ও স্টুডিও এই দুটির পরিচালক।