বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বেনাপোল প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২০, ২০২৫, ০২:৪২ এএম

ভারত থেকে এলো সাড়ে ১৩ হাজার টন চাল

বেনাপোল প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২০, ২০২৫, ০২:৪২ এএম

ভারত থেকে এলো সাড়ে  ১৩ হাজার টন চাল

বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪৩ দিনে ভারত থেকে এসেছে ১৩ হাজার ৫২৮ টন চাল। গত ২১ আগস্ট থেকে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত ৮৮ দিনের মধ্যে ৪৩ কার্যদিবসে প্রায় ১৪৫টি চালানের বিপরীতে ৩৯৫টি ট্রাকে করে এ পরিমাণ চাল আমদানি করা হয়। চলতি বছরের ২১ আগস্ট ৯টি ট্রাকে ৩১৫ টন চাল আমদানির মধ্য দিয়ে এ পথে চাল আমদানি শুরু হয়।

দেশে চালের অস্থিতিশীল বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে বাংলাদেশ সরকার দেশের সব বন্দর দিয়ে চাল আমদানির অনুমতি দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২১ আগস্ট বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু হয়। অর্থাৎ আগস্ট মাসে ১২৬০ টন, সেপ্টেম্বর মাসে ৫ হাজার ৪৩৫ টন, অক্টোবর মাসে ৫ হাজার ১৮৮ টন এবং নভেম্বরে ১ হাজার ৬৪৫ টন চাল ভারত থেকে আমদানি হয়েছে। আমদানি করা চাল ছাড়করণের জন্য বেনাপোল কাস্টমস হাউজে চার থেকে পাঁচটি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কাজ করছে। বন্দরের ৩১ নম্বর শেডে আমদানি করা চালের খালাস প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে থাকে।

সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের প্রতিনিধি জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘চাল আমদানির শুরু থেকে আমরা কাস্টমস হাউজে চাল ছাড়করণের জন্য কাজ করে আসছি। চার মাস পর গত ২১ আগস্ট থেকে পুনরায় ভারত থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু হয়। যে পরিমাণ চাল আমদানি হয়েছে তার অধিকাংশই ভূঁইয়া এন্টারপ্রাইজের মাধ্যমে আমরা ছাড় করছি।’

বেনাপোলে বন্দর ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান বলেন, গত ২১ আগস্ট থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু হয়েছে। কিছুদিন পর পর এ সমস্ত চালের চালান বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে। প্রতিদিন চালের চালান আসে না। গত আগস্ট মাসে চাল আমদানি শুরুর দিকে চাল আমদানির পরিমাণ বেশি থাকলেও বর্তমানে অনেকাংশে কমে গেছে। তবে দেশের বিভিন্ন বন্দর দিয়ে চাল আমদানি হওয়ায় চালের বাজার কিছুটা স্থিতিশীল রয়েছে। আমদানি অব্যাহত থাকলে চালের দামে তেমন একটা প্রভাব পড়বে না বলে তিনি মনে করেন।

বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের কাস্টমস সম্পাদক আব্দুল লতিফ বলেন, ‘খাদ্য মন্ত্রণালয় বরাদ্দপত্র জারি করলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অনুমোদনের ভিত্তিতে আমদানিকারকদের ইমপোর্ট পারমিট জারি করে। এ অনুমোদনের পর ২১ আগস্ট থেকে ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু হয়। বর্তমানে আমদানির পরিমাণ কমলেও সমস্যা হবে না। এ ছাড়া কৃষকরা আমন ধান কাটতে শুরু করেছেন, যা বাজারে এলে চালের দাম কমবে এবং ঘাটতি পূরণ হবে।’

বেনাপোল উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-সহকারী কর্মকর্তা শ্যামল কুমার নাথ জানান, ৩ মাসে ভারত থেকে ১৪৫টি চালানে ৩৯৫টি ট্রাকে করে ১৩ হাজার ৫২৮ টন চাল বেনাপোল বন্দরে আমদানি হয়েছে। আমদানি করা চাল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দ্রুত খালাসের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!