সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


মানিকগঞ্জ (হরিরামপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৫, ১১:৪৭ পিএম

মানিকগঞ্জে শিক্ষার্থীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগে শিক্ষক বরখাস্ত

মানিকগঞ্জ (হরিরামপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৫, ১১:৪৭ পিএম

অভিযুক্ত শহীদুল ইসলাম। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

অভিযুক্ত শহীদুল ইসলাম। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার ঝিট্কা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক শহীদুল ইসলামকে শিক্ষার্থীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগে দুই মাসের জন্য বরখাস্ত করা হয়েছে।

রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্যামল কুমার সরকার।

বিদ্যালয় ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ১০ সেপ্টেম্বর সকালে ঝিট্কা বাজারে নিজের কোচিং সেন্টারে বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় শহীদুল ইসলাম ধরা পড়েন। এ সময় তিনি অনৈতিক সম্পর্কের বিষয়টিও স্বীকার করেন। ঘটনার পর এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়।

এরপর ১৩ সেপ্টেম্বর বিদ্যালয় তাকে সম্মানের পরিপন্থী অসামাজিক ও অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়। তিন কার্যদিবসের মধ্যে উপযুক্ত প্রমাণসহ জবাব দেওয়ার আহ্বান জানানো হলেও সন্তোষজনক জবাব না পেয়ে তাকে দুই মাসের জন্য বরখাস্ত করা হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষার্থীর অভিভাবক বলেন, ‘এ ধরনের নীতি-নৈতিকতাবিরোধী শিক্ষককে সাময়িক নয়, স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা উচিত, যাতে ভবিষ্যতে কেউ এমন অপকর্ম করতে সাহস না পায়।’

শহীদুল ইসলাম মুঠোফোনে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে উঠানো অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। বরখাস্তের কোনো চিঠি আমি এখনো পাইনি।’

বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শ্যামল কুমার সরকার বলেন, ‘অসামাজিক ও অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে শহীদুল ইসলামকে ১৩ সেপ্টেম্বর কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় তাকে দুই মাসের জন্য সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’

তিনি জানান, বরখাস্তকালে তিনি বিদ্যালয় থেকে কোনো সুযোগ-সুবিধা পাবেন না।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নিগার সুলতানা চৌধুরী বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই, খোঁজ নিয়ে দেখছি।’

Link copied!