সোমবার, ০৯ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জুন ৯, ২০২৫, ১০:৫০ এএম

ঈশ্বরদীতে অপহরণের প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জুন ৯, ২০২৫, ১০:৫০ এএম

ঈশ্বরদীতে  স্কুলছাত্রীকে অপহরণের  মামলার প্রধান আসামিকে ইমন গ্রেপ্তার। ছবি-রূপালী বাংলাদেশ

ঈশ্বরদীতে  স্কুলছাত্রীকে অপহরণের  মামলার প্রধান আসামিকে ইমন গ্রেপ্তার। ছবি-রূপালী বাংলাদেশ

ঈশ্বরদীতে  স্কুলছাত্রীকে অপহরণের  মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার (৮ জুন) তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পুলিশ ও এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ভিকটিম বৃষ্টি রানী সাহা (১৫) ঈশ্বরদী শহরের নাজিম উদ্দিন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। সে ঈশ্বরদীর ফতে মোহাম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা। গত ৫ জুন সকাল ৮টার দিকে প্রাইভেট পড়তে যাওয়ার সময় পথ থেকে তাকে অপহরণ করা হয়। এ ঘটনায় তার বাবা শংকর সাহা বদরু ঈশ্বরদী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন।

অভিযোগে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে এলাকার ইমন আলী শেখ বাদশা (২২) স্কুলে যাওয়া-আসার পথে বৃষ্টিকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিল। বৃষ্টি সেই প্রস্তাবে সাড়া না দেওয়ায় আসামি তাকে হুমকি দিয়ে আসছিল। ৫ জুন সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে ফতে মোহাম্মদপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে থেকে ইমন ও তার সহযোগীরা একটি সিএনজিতে করে বৃষ্টিকে জোরপূর্বক তুলে নেয়। অপহরণের সময় ইমনের সঙ্গে ছিল মো. নাদিম (৫০) ও তার স্ত্রী বিউটি খাতুন (৪৫)।

ঘটনার দুইদিন পর ৮ জুন ঈশ্বরদী থানা পুলিশের একটি টিম গোপন তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় অভিযান চালিয়ে শহরের একটি ভাড়া বাসা থেকে প্রধান আসামি ইমন আলী শেখকে গ্রেপ্তার করে। সেখান থেকেই অপহৃত বৃষ্টিকেও উদ্ধার করা হয়। পরে অপহৃত বৃষ্টিকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয় এবং পাবনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তার জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়।

ঈশ্বরদী থানার ওসি আ.স.ম আব্দুন নুর জানান, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৭/৩০ ধারায় আসামির বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে, আসামিকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

Link copied!