রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২৫, ০৬:১৫ পিএম

ইমপোর্ট পারমিট বন্ধ, আবারও চড়া সাতক্ষীরায় পেঁয়াজের দাম

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২৫, ০৬:১৫ পিএম

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি।  ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

দেশে পিঁয়াজের ঊর্ধ্বমুখী দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে ভারত থেকে সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে গত ৫ দিনে মোট ১২৬ ট্রাকে ৩ হাজার ৬৫০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হলে বাজারে পেঁয়াজের দাম কিছুটা কমলে ও বর্তমানে বাংলাদেশ আমদানিকারকদের ইমপোর্ট পারমিট (আইপি) বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আবারও দাম বাড়তে শুরু করেছে। এতে সাধারণ ক্রেতাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্য ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে । সাধারণ ক্রেতারা এখন কেজি প্রতি ৫/১০ টাকা বেশি দিয়ে কিনতে বাধ্য হচ্ছেন।

জানা যায়, দেশি পেঁয়াজের দাম ক্রেতাদের নাগালের বাইরে যেতে থাকলে সরকার ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিলে গত ১৭ আগস্ট থেকে ভোমরা বন্দরে দিয়ে পেঁয়াজ আসা শুরু হয়। ওইদিন ৭টি ট্রাকে ২০২ মেট্রিক টন পিঁয়াজ আমদানি হয়। এবং দ্বিতীয় ধাপে মোট ৫ দিনে মোট ১২৬ ট্রাকে ৩ হাজার ৬৫০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়।

এতে ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে আসে, বাজারেও কিছুটা দাম কমার প্রভাব পড়ে।

কিন্তু বর্তমানে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি থাকলেও নতুন কোনো ইমপোর্ট পারমিট (আইপি) দেওয়া হচ্ছে না। আগের আইপি পাওয়া আমদানিকারকরা সাময়িকভাবে পেঁয়াজ আনতে পারছেন,আর এ কারনে বাজারে দাম এখন আবার  ঊর্ধ্বমুখী। খুচরা বাজারে কেজিপ্রতি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকায়, যা সাধারণ ক্রেতাদের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে।

ভোমরা সিএন্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আবু মুসা জানান, ‘আগের আইপি থাকা আমদানিকারকরা পেঁয়াজ আনছেন, কিন্তু নতুন কোনো অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। দ্রুত পদক্ষেপ না হলে সরবরাহের ঘাটতি আরও বাড়বে।’

ইমপোর্ট পারমিট বা আইপি হলো সরকারের দেওয়া একটি অনুমতিপত্র, যার মাধ্যমে বিদেশ থেকে কোনো পণ্য আনুষ্ঠানিকভাবে আমদানি করা যায়। কৃষিপণ্যের ক্ষেত্রে এটি সরকার নির্ধারিত নিয়ম ও নিয়ন্ত্রণ অনুযায়ী ইস্যু করা হয়। আইপিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকে কোন দেশ থেকে পণ্য আনা যাবে, কত পরিমাণে আনা যাবে এবং পণ্য কত দিনের মধ্যে দেশে প্রবেশ করবে।

বর্তমানে নতুন কোনো আইপি দেওয়া হচ্ছে না। আগের আইপি পাওয়া আমদানিকারকরাই সীমিত পরিমাণে পণ্য আনতে পারছেন। এর ফলে বাজারে সরবরাহ সীমিত রয়েছে এবং দাম ঊর্ধ্বমুখী। সরকার চাইলে আইপি দিয়ে বাজারে সরবরাহ বাড়াতে পারে এবং দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!