শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৭, ২০২৫, ০৪:২৬ পিএম

উল্লাপাড়া বিজ্ঞান স্কুলের প্রধান শিক্ষককে অপসারণ

উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৭, ২০২৫, ০৪:২৬ পিএম

ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

বিধিবহির্ভূত নিয়োগ, অর্থ আত্মসাৎ ও নারী কেলেংকারীসহ বিভিন্ন অভিযোগে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া মোমেনা আলী বিজ্ঞান স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. আব্দুল মজিদকে তার পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)-এর দেওয়া চিঠির নির্দেশনার আলোকে স্কুল পরিচালনা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

স্কুলের সভাপতি ও উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা আতাউর রহমান সভায় সভাপতিত্ব করেন। তবে আব্দুল মজিদ তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগগুলো মিথ্যা এবং বিধি বহির্ভূতভাবে তাকে অপসারণ করা হয়েছে বলে আইনগত ব্যবস্থা নেবার ঘোষণা দিয়েছেন।

এর আগে কথিত প্রধান শিক্ষক আব্দুল মজিদের বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূত নিয়োগ, অর্থ আত্মসাৎ, ভর্তি বাণিজ্য, নারী কেলেংকারী ও স্বেচ্ছাচারিতাসহ বিভিন্ন অভিযোগ আনেন স্কুলের কয়েকজন শিক্ষক। এর প্রেক্ষিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের রাজশাহী অঞ্চলের পরিচালক সরেজমিনে অভিযোগের তদন্ত করে সত্যতা সম্বলিত একটি প্রতিবেদন মাউশি’র ঢাকার প্রধান কার্যালয়ে পাঠান।

এই প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে মাউশি’র মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর বি.এম. আব্দুল হান্নান স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ২৯ অক্টোবর উল্লাপাড়া মোমেনা আলী বিজ্ঞান স্কুলের সভাপতিকে পাঠানো হয়। ওই চিঠিতে প্রধান শিক্ষক আব্দুল মজিদকে তার পদ থেকে অপসারণ করে সেখানে স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক অথবা জ্যেষ্ঠ শিক্ষককে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব প্রদানের নির্দেশনা দেওয়া হয়।

মোমেনা আলী বিজ্ঞান স্কুলের সভাপতি ও উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা আতাউর রহমান জানান, ‘মাউশি’র মহাপরিচালকের চিঠির নির্দেশনার আলোকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিকেলে স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান শিক্ষক আব্দুল মজিদকে তার পদ থেকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একই সঙ্গে স্কুলের জ্যেষ্ঠ শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলমকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ দিনই আব্দুল মজিদকে পরবর্তী কার্য দিবসে ক্ষমতা হস্তান্তরের চিঠি প্রদান করা হয়েছে।’

এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক আব্দুল মজিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, এটি তার বিরুদ্ধে একটি ষড়যন্ত্র। স্কুলের কয়েকজন শিক্ষক তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ এনে নিজস্ব তদবির করে মাউশি থেকে তাকে অপসারণের চিঠি করিয়েছেন। প্রচলিত বিধি অনুসারে তাকে অপসারণ করা হয়নি। তিনি দ্রুত সংবাদ সম্মেলন করে তার বিরুদ্ধে আনিত মিথ্যা অভিযোগের কারণ ব্যাখ্যা দিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেবেন।

Link copied!