শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ৫, ২০২৫, ০৪:০৯ পিএম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে ব্যাংকে তারল্য সংকট তৈরি হবে: অর্থ উপদেষ্টা 

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ৫, ২০২৫, ০৪:০৯ পিএম

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। ছবি- সংগৃহীত

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। ছবি- সংগৃহীত

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার অতিরিক্ত বাড়ানো হলে সবাই সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করবে, ফলে কেউ আর ব্যাংকে টাকা রাখবে না। এতে ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকট দেখা দেবে, যা অর্থনৈতিক ভারসাম্যে বিঘ্ন ঘটাবে।

শনিবার (৫ জুলাই) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার বাড়িয়ে দিলে সবাই সঞ্চয়পত্র কিনবে, তখন কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না। অথচ ব্যাংকেরও তারল্য বজায় রাখা জরুরি। বিষয়টি ব্যালেন্স করে দেখতে হবে। সবাই যদি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করে, তাহলে ব্যাংক টাকা পাবে কোথা থেকে?’

খারাপ অবস্থা থাকা সত্ত্বেও কিছু ব্যাংককে পুনরুদ্ধারের চেষ্টা চলছে জানিয়ে ড. সালেহউদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক খারাপ ব্যাংকগুলো পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে। ইসলামী ব্যাংক এর একটি উদাহরণ। সেখানে এখন আবার মানুষের আস্থা ফিরে আসছে।’

তিনি বলেন, ‘ব্যাংক রেজুলেশন অ্যাক্ট’-এর আওতায় সরকার আমানতকারীদের অর্থ সুরক্ষিত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কেউ ব্যাংকে টাকা রেখে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না, যদিও কিছুটা সময় লাগতে পারে, কারণ অনেকেই ঋণ নিয়ে পলাতক হয়েছেন। এমন ঘটনা পৃথিবীর কোথাও ঘটে না।’

এনবিআরের অস্থিরতা সম্পর্কে ড. সালেহউদ্দিন বলেন, ‘জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সংকট নিরসনে আলোচনা চলছে। ইতোমধ্যে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি শক্তিশালী কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের সুপারিশ অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

বিদেশি বিনিয়োগ প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সুবিধা দিতে আমরা ব্যাবসার অনুমোদনপ্রাপ্ত প্রক্রিয়াগুলো কেন্দ্রীভূত করার উদ্যোগ নিয়েছি। যেন ১০-১২টি দপ্তরে ঘুরতে না হয়।’

এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম, নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজীব চৌধুরী ও নবীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পিয়াস বসাক।

Shera Lather
Link copied!