সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জুন ২৯, ২০২৫, ০৮:৩১ পিএম

মগবাজারে ‘ভর্তা-ভাতে’ খেয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ প্রবাসীর মৃত্যু

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জুন ২৯, ২০২৫, ০৮:৩১ পিএম

প্রবাসী মনির হোসেনের স্ত্রী, ও তাদের ছেলে নাঈম হোসেন। ছবি- সংগৃহীত

প্রবাসী মনির হোসেনের স্ত্রী, ও তাদের ছেলে নাঈম হোসেন। ছবি- সংগৃহীত

রাজধানীর মগবাজারে একটি খাবার হোটেলে রাতের খাবার খাওয়ার পর অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, খাদ্য বিষক্রিয়ার কারণেই এ মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।

নিহতরা হলেন- সৌদি আরবপ্রবাসী মনির হোসেন (৪৫), তার স্ত্রী স্বপ্না আক্তার (৩৬) ও ছেলে নাঈম হোসেন (১৮)। তারা লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার ভোলাকোট ইউনিয়নের দেহলা গ্রামের বাসিন্দা।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা থানার ওসি গোলাম ফারুক। তিনি বলেন, রোববার (২৯ জুন) আদ্ব দীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই পরিবারের তিনজনই মৃত্যুবরণ করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, মনির হোসেন দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবে ব্যবসা করতেন। তার ছেলে নাঈম একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী। ছেলের চিকিৎসার জন্য স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে মনির ঢাকায় আসেন এবং আদ্ব দীন হাসপাতালে যান। শনিবার (২৮ জুন) হাসপাতালে গেলেও সিরিয়াল না পাওয়ায় সেদিন চিকিৎসা করাতে পারেননি। পরে তারা মগবাজারের ‘সুইটস লিভ’ নামে একটি হোটেলে রাতযাপন করেন। সেখানেই রাতের খাবার গ্রহণ করেন তারা।

এ ঘটনায় স্থানীয়রা আরও জানায়, রাতের খাবার খাওয়ার পরপরই স্বামী-স্ত্রী ও ছেলে বমি করতে থাকেন। অবস্থার অবনতি হলে তাদেরকে দ্রুত আদ্ব দীন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু রবিবার সকালে স্বপ্না আক্তার, কিছুক্ষণ পর ছেলে নাঈম এবং দুপুরের দিকে প্রবাসী মনির মারা যান।

হাসপাতালের চিকিৎসকদের মতে, খাদ্য বিষক্রিয়ায় তাদের মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। তবে নিশ্চিত হতে মরদেহগুলোর ময়নাতদন্ত প্রয়োজন।

রমনা থানার ওসি গোলাম ফারুক বলেন, ‘চিকিৎসকরা প্রাথমিকভাবে খাদ্য বিষক্রিয়াকেই কারণ হিসেবে বলছেন। তবে এর পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কি-না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মৃতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে।’

Link copied!