ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫

১৬ মরদেহের খোঁজে মর্গে ১৭ পরিবার

রূপালী প্রতিবেদক
প্রকাশিত: অক্টোবর ১৬, ২০২৫, ০২:৪৫ এএম
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) মর্গ। ছবি- সংগৃহীত

মিরপুরে  রূপনগরের শিয়ালবাড়ি পোশাক কারখানা ও কেমিক্যাল গোডাউনে আগুনে ১৬ মরদেহের খোঁজে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) মর্গে আসেন ১৭ পরিবার।

বুধবার (১৫ অক্টোবর) বিকেলের দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে নিহত স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে এই তথ্য  জানা যায়।

নিহতরা হলেন, স্বামী স্ত্রী মো. জয় মিয়া (২০) ও মোছা. মার্জিয়া সুলতানা (নাদিয়া) (১৮), মো. আল- মামুন (৩৯), মো. নূরে আলম সরকার (২৩), মোছাঃ ফারজানা আক্তার (১৫), মোছা. নার্গিস আক্তার (১৮), খালিদ হাসান সাব্বির (২৯), আব্দুল আলিম (১৪), রবিউল ইসলাম রবিন (২০), মাহিয়া আক্তার (১৪), আসমা আক্তার (১৩), মো. সানোয়ার হোসেন (২২), মনি আক্তার (১৬), মৌসুমী খাতুন (২২), মোছা. মুক্তা (৩৬), তোফায়েল আহমেদ (১৮) ও নাজমুল ইসলাম রিয়াজ (৩৮)।

রূপনগর থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) মো. মুখলেছুর রহমান জানান, ১৬টি মরদেহ  মধ্যে ৬টি মরদেহের ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। ডিএনএ নমুনা নিশ্চিত হওয়ার পর স্বজনদের কাছে লাশ গুলো হস্তান্তর করা হবে। এখন পর্যন্ত কোন মরদেহ হস্তান্তর করা হয়নি। 

যে ছয়টি মরদেহ ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে তারা হলেন-বরগুনা জেলা আমতলী থানার তারিকাটা এলাকার মৃত মজিবুর রহমানের ছেলে মো. আল- মামুন। গাইবান্ধা সদরের ভবানীপুর এলাকার মো. আমিনুল ইসলামের ছেলে নুরে আলম, ভোলা জেলার লালমোহন থানার দলীখার নগর এলাকার অজু উল্লাহর মেয়ে নার্গিস, বি-বাড়িয়া জেলা বাঞ্ছারামপুর থানার তিলক নগর গ্রামে নজু মিয়ার সন্তান রবিউল, বরগুনা সদরের টিয়া খালি এলাকার ফারুক মিয়ার মেয়ে মাহিরা আক্তার ও শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী থানা এলাকার মিজানুর রহমানের ছেলে সানোয়ার হোসেন।