বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৩, ২০২৪, ০৩:০৭ পিএম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ বছরের দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে সত্যানুসন্ধান কমিটি

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৩, ২০২৪, ০৩:০৭ পিএম

ছবি, সংগৃহীত

ছবি, সংগৃহীত

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে বিশ্ববিদ্যালয়টি সত্যানুসন্ধান কমিটি (Truth  Finding Committee) গঠন করেছে। এই কমিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই ২০১২ থেকে জুলাই ২০২৪ পর্যন্ত ১২ বছরে বিভিন্ন সময়ে ক্রয়-বিক্রয়, অবকাঠামো নির্মাণ, বাড়ি-ভাড়া গাড়ি ব্যবহার, প্রকাশনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আর্থিক ও প্রশাসনিক চরম দুর্নীতির যেসব অভিযোগ উঠেছে, সেগুলো চিহ্নিত করবে।

গত ৩ নভেম্বর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের ২৬৩তম সভায় কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর আজ বুধবার (১৩ নভেম্বর) ১১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি প্রকাশ করা হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

১১ সদস্যের এই কমিটিতে আহ্বায়ক হিসেবে রয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর মো: লুৎফর রহমান। এছাড়া এই কমিটির সদস্যরা হলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো: নুরুল ইসলাম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. এ টি এম জাফরুল আযম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড: মো: কামরুল হাসান, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের  সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার সারাহ হোসেন ও ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক  সভাপতি সৈয়দ আবদাল আহমদ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পানি সম্পদ বিভাগের প্রফেসর ড: মো: সাব্বির মোস্তফা খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড: মো: আনোয়ার হোসেন ভূঁঞা।

তাছাড়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ এই কমিটির উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবেন।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, গঠিত এই কমিটি ২০১২ জুলাই থেকে ২০২৪ জুলাই পর্যন্ত মোট ১২ বছরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে যেকোনো প্রকার আর্থিক ও প্রশাসনিক অনিয়ম/দুর্নীতি থাকলে তা চিহ্নিত করবে। প্রশাসনিক, একাডেমিক ও আর্থিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন, সংবিধি/রুলস-রেগুলেশন ও সরকারি বিধিবিধান লঙ্ঘিত হয়ে থাকলে তা নিশ্চিত করবে এই সত্যানুসন্ধান কমিটি।

আরবি/এস

Shera Lather
Link copied!