শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১১, ২০২৫, ০৯:৫৯ এএম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১১, ২০২৫, ০৯:৫৯ এএম

ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা এবার নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। কর্মসূচির অংশ হিসেবে সোমবার (১৩ অক্টোবর) ‘লং মার্চ টু শিক্ষা ভবন’ পালন করবেন তারা।

শুক্রবার (১০ অক্টোবর) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় তারা এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। 

শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, তারা এখন এমন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছেন, যেখানে এক কদম পিছিয়ে আসা মানে বছরের পর বছর ধরে গড়ে ওঠা আশা ও আত্মত্যাগকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া।

তারা বলেন, এই ২৪-২৫ এ যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, সেটা শুধু দাবি নয়, এটা আমাদের অস্তিত্বের লড়াই। রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের ইতিহাসে এমন সুশৃঙ্খল, পরিকল্পিত ও পরিণত আন্দোলন আগে দেখা যায়নি। আমরা আমাদের শেষ পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত।

শিক্ষাভবন অভিমুখে লং মার্চ নিয়ে ইডেন কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন, আমরা ফিরব না, যতক্ষণ না অধ্যাদেশ ঘোষণার সময় চূড়ান্ত করা হয়।

বাঙলা কলেজ ১৭-১৮ সেকশনের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, অধ্যাদেশের খসড়া প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই শিক্ষা সিন্ডিকেটের দৃশ্যমান ও অদৃশ্য ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে। ২৪ সেপ্টেম্বর খসড়া প্রকাশের পর মতামত দেওয়ার জন্য ৭ কর্মদিবস সময় নির্ধারণ করা হলেও, এক মহল মরিয়া হয়ে উঠে, ফলে সেই সময়সূচি বাড়ানো হয়। গত ৯ অক্টোবর মতামত দেওয়ার সময় শেষ হলেও আমরা, শিক্ষার্থীরা, আশঙ্কা করছি- অধ্যাদেশ জারির পথে বাধা সৃষ্টি করতে সেই মহলের নেপথ্য কার্যক্রম এখনো চলমান।’

ঢাকা কলেজ বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী তানিম মাহমুদ বলেন, ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশের খসড়া প্রকাশের পর তা সংশোধন করার জন্য যে সময় দিয়েছিল নীতি নির্ধাকেরা তথা রাষ্ট্র তা ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গেছে কিন্তু এখনো রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত বা অনুমোদিত অধ্যাদেশ প্রকাশিত হয়নি। অন্যদিকে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইস্যুতে বিভিন্ন মহলের ষড়যন্ত্র আমরা লক্ষ্য করছি, পাশাপাশি রাষ্ট্র কর্তৃক কোনো সুনির্দিষ্ট তারিখ বলা হয়নি যে, কবে অধ্যাদেশ দেবে। সুতরাং যাতে দ্রুত সময়ের মধ্যে অধ্যাদেশ দেওয়া হয় এবং তা বাস্তবায়ন করে, সেই জন্য আমরা নতুন কর্মসূচিতে যাচ্ছি।

তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমরা আন্দোলন করে আসছি তাই দ্রুত সময়ে মধ্যে অধ্যাদেশ জারি করলে আমরা শান্তিতে পড়ার টেবিলে ফিরতে পারব। যেহেতু এখনো এমন কিছু হয়নি তাই আমাদের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা জীবন হুমকির মুখে আছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা আবারও নতুন কর্মসূচিতে যেতে বাধ্য হচ্ছি।

শিক্ষার্থীদের আশা, যত দ্রুত সম্ভব বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ জারি করে তাদের পড়ার টেবিলে ফিরে যেতে রাষ্ট্র তাদের সহায়তা করবে।

Link copied!