বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: মার্চ ১৭, ২০২৫, ১১:৪২ এএম

আট তারকার এক নাটক

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: মার্চ ১৭, ২০২৫, ১১:৪২ এএম

আট তারকার এক নাটক

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

ঈদ উৎসবে দর্শককে মনের মতো একটি গল্পের নাটক উপহার দিতে যাচ্ছেন এই সময়ের অন্যতম মেধাবী নাট্যকার ও নাট্যনির্মাতা মহিন খান। ইউটিউব চ্যানেল ‘নাফ (নিলয় আলমগীর ফিল্মস) এন্টারটেইনম্যান্ট’-এ আগামী ঈদে প্রচারের জন্য মহিন নির্মাণ করেছেন নাটক ‘একান্নবর্তী’। নাটকের গল্পটাই মূল চমক হলেও শিল্পী নির্বাচন এবং চরিত্রানুযায়ী শিল্পী চূড়ান্ত করে ‘একান্নবর্তী’ নাটকটি নির্মাণ করে চমক সৃষ্টি করেছেন পরিচালক। 

রাজধানীর অদূরে পুবাইলের চটের আগা শুটিং হাউসে বলা যায় অনেকটা গরমের মধ্যেই শিল্পীরা প্রবল আগ্রহ নিয়ে নাকটিতে অভিনয় করেছেন গত শনি ও রোববার। 

নাটকটিতে অভিনয় করেছেন জীবন্ত কিংবদন্তি অভিনেত্রী দিলারা জামান’সহ গুণী অভিনয়শিল্পী তারিক আনাম খান, মাসুম বাশার, চিত্রলেখা গুহ, সাবেরী আলম, মনিরা মিঠুসহ এই সময়ে নাটকে তুমুল জনপ্রিয় জুটি নিলয় আলমগীর ও জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। 

এবারের ঈদে সবচেয়ে তারকা বহুল নাটক ‘একান্নবর্তী’। নাটকটিতে আমাদের দেশের পারিবারিক যে ঐতিহ্য অর্থাৎ একান্নবর্তী পরিবারের যে ঐতিহ্য তাই তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন মহিন খান। 

নাটকটিতে অভিনয় প্রসঙ্গে দিলারা জামান বলেন, ‘একান্নবর্তী পরিবার বলতে এখন কিছুই নেই। তারপরও এই ধরনের গল্প নিয়ে নাটক নির্মিত হলে আমরা হারানো ঐতিহ্য ফিরেও পেতে পারি।’ 

তারিক আনাম খান বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে মহিন দর্শকের পালসটা বেশ ভালো বুঝে। যে কারণে আমাদের সংস্কৃতির নিজস্ব কিছু যে গল্প থাকে। তাই নিয়ে সে কাজ করার চেষ্টা করে। এটা অনুপ্রেরণা দেবারই মতো।’ 

মাসুম বাশার বলেন,‘ মহিনের কাজ মানেই জানান কথা একটি ভালো স্ক্রিপ্ট, একটি পরিবারের গল্প থাকবে।’ চিত্রলেখা গুহ বলেন, ‘সম্পর্কের নিয়মিত চর্চা থাকলে যে পরিবারও টিকে থাকে এই নাটকই তার দৃষ্টান্ত।’ 

সাবেরী আলম বলেন, ‘মহিনের কাজ মানেই হলো একটি ভালো টিমের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মন দিয়ে কাজ করার আনন্দ।’ মনিরা মিঠু বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সবাইকে নিয়ে কাজ করা যেখানে কঠিন সেই কঠিন কাজটাই মহিন করে। সবার মধ্যে যখন আমি থাকি তখন আমি ভীষণ আনন্দ নিয়ে কাজ করি।’ 

নিলয় বলেন,‘ আমার পরম সৌভাগ্য যে এত এত কিংবদন্তি শিল্পীদের সঙ্গে আমি একই নাটকে কাজ করতে পেরেছি।’ হিমি বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় আমরা সবাই একটি পরিবারের। সেই পরিবারটি মিলেই একান্নবর্তী পরিবারকে বাংলাদেশের ঘরে ঘরে ফিরিয়ে আনার চেষ্টাই এই নাটক।’ 

মহিন খান বলেন, ‘আমার দীর্ঘদিনের ইচ্ছে ছিল এই ধরনের গল্প নিয়ে নাটক নির্মাণের। আমি নিলয় ভাইয়ের সঙ্গে বিষয়টা শেয়ার করার পর তিনিই নাটকটি প্রযোজনায় ভীষণ উৎসাহী হলেন। যে কারণেই কাজটি সম্পন্ন করতে পেরেছি। সকল শিল্পীর প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা, শ্রদ্ধা।’ 

আরবি/এসএম

Link copied!