শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


লাইফস্টাইল ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২০, ২০২৫, ১০:৪৫ পিএম

গরম দুধ খাওয়ার উপকারিতা

লাইফস্টাইল ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২০, ২০২৫, ১০:৪৫ পিএম

দুধ এক অপরিহার্য পুষ্টিকর পানীয়। ছবি- সংগৃহীত

দুধ এক অপরিহার্য পুষ্টিকর পানীয়। ছবি- সংগৃহীত

গৃহস্থ জীবন থেকে শুরু করে আধুনিক শহুরে জীবনে দুধ এক অপরিহার্য পুষ্টিকর পানীয়। বিশেষ করে গরম দুধের গুণাগুণ অনেক পুরাতনকাল থেকেই আমাদের স্বাস্থ্যচর্চার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচিত। রাতের শেষ ভাগে কিংবা দিনের শুরুতে এক গ্লাস গরম দুধ পান শরীর ও মনের জন্য হতে পারে দারুণ উপকারী।

নিচে গরম দুধের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা তুলে ধরা হলো-

১. ঘুমের উন্নতি

গরম দুধে ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যা মস্তিষ্কে সেরোটোনিন এবং মেলাটোনিন হরমোন নিঃসরণে সহায়তা করে। এ কারণে রাতে গরম দুধ পান করলে অনিদ্রা দূর হয় এবং গভীর, শান্তিপূর্ণ ঘুম হয়।

২. হাড় ও দাঁতের শক্তি বাড়ায়

দুধে প্রচুর ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি থাকে, যা হাড় ও দাঁতের গঠন মজবুত করতে সাহায্য করে। নিয়মিত গরম দুধ পান করলে হাড় ক্ষয়ের আশঙ্কা কমে এবং অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি হ্রাস পায়।

৩. হজমে সহায়ক

গরম দুধে থাকা প্রাকৃতিক ফ্যাট এবং প্রোটিন হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে তোলে। এটি পাকস্থলীতে কোমল উষ্ণতা এনে গ্যাস বা বদহজমের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।

৪. মানসিক চাপ কমায়

গরম দুধ মস্তিষ্কের স্নায়ু শান্ত করে এবং স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ব্যস্ত দিনের শেষে এক গ্লাস গরম দুধ পান করলে শরীরের ক্লান্তি ও মানসিক চাপ সহজেই কমে যায়।

৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

দুধে থাকা প্রোটিন, ভিটামিন বি-১২ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানসমূহ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করে। গরম দুধ পান করলে সর্দি-কাশি, মৌসুমি ফ্লু’র ঝুঁকিও কমে যায়।

৬. ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়

গরম দুধে থাকা ভিটামিন এ ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান ত্বকের কোষের পুনরুজ্জীবনে সহায়তা করে, ত্বককে করে তোলে কোমল ও উজ্জ্বল।

দুধ কখন খাবেন-

১/ সকালের নাশতার সঙ্গে বা পরে।

২/ রাতের খাবারের পর বা ঘুমানোর আগে।

৩/ অনেকে ব্যায়ামের পরে গরম দুধ খান, কারণ এতে প্রোটিন থাকে যা পেশি পুনর্গঠনে সহায়ক।

যে সময় এড়িয়ে চলবেন-

ভারী বা তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গরম দুধ খাবেন না, এতে হজমের সমস্যা হতে পারে। দুপুরের খাবারের ঠিক পরে গরম দুধ না খেলেই ভালো, এতে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!