আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বর্তমানে তুমুল আলোচনায় হেভিওয়েট আসন নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট)। এ আসনে থেকে নির্বাচন করেছেন বিএনপির প্রয়াত নেতা সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদের মৃত্যুর পর এ আসনে বিএনপির হাল ধরেন নোয়াখালী জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য ফখরুল ইসলাম।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এ আসনে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা, হামলা ও বিপদ-আপদে সবসময় পাশে দাঁড়িয়েছেন ফখরুল ইসলাম। করে গেছেন আর্থিক সহযোগিতাও। ব্যারিস্টার মওদুদের মৃত্যুর পর এ আসনটিতে বিএনপির একমাত্র অভিভাবক হয়ে ওঠেন তিনি।
সংকটময় সময়ে দল ও নেতাকর্মীদের পাশে দাঁড়ানো, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনসহ বিভিন্ন গণতান্ত্রিক সংগ্রামে সরব ভূমিকা নেওয়ায় স্থানীয় জনসাধারণের কাছে ফখরুল হয়ে উঠেছেন আস্থার প্রতীক।
এলাকাবাসী মনে করেন, আগামী নির্বাচনে নোয়াখালী-৫ আসনে বিএনপির পক্ষে ফখরুল ইসলামকে মনোনয়ন দিলে তারা একটি যোগ্য ও ত্যাগী প্রার্থী পাবেন। তাদের বিশ্বাস, দলও তার দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক ত্যাগ ও তিতিক্ষার যথাযথ মূল্যায়ন করবে।
নির্বাচনি মাঠে ইতিমধ্যেই তার পক্ষে ব্যাপক আলোচনা ও প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে। স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা, তার জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা নোয়াখালী-৫ আসনে নির্বাচনি নকশায় নতুন মোড় আনতে সক্ষম হবে।
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে মতামত লিখুন