বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৫, ০৯:৪৩ এএম

হাসিনার মামলায় আজ আদালতে শোনানো হবে জব্দ ফোনালাপ

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৫, ০৯:৪৩ এএম

শেখ হাসিনা।

শেখ হাসিনা।

জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কয়েকটি ফোনালাপ বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) আদালতে বাজিয়ে শোনানো হবে। ট্রাইব্যুনালের অনুমতি সাপেক্ষে এটা সব গণমাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

একই সঙ্গে আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে শেখ হাসিনাসহ তিন আসামিদের বিরুদ্ধে করা মামলায় ৫২তম সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দেবেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর বিশেষ তদন্ত কর্মকর্তা তানভীর হাসান জোহা।

সাংবাদিকদের এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের অন্যতম প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন (এম এইচ) তামিম।

তিনি বলেন, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে স্পেশাল ইনভেস্টিগেটিং অফিসার তার জবানবন্দি পেশ করবেন সেটি সরাসরি (লাইভ টেলিকাস্ট) সম্প্রচার করা হবে। তিনি তদন্তকালে শেখ হাসিনার বেশ কয়েকটি ফোনালাপ জব্দ করেছেন। তিনি তার সাক্ষ্য দেওয়ার সময়ে কয়েকটি ফোনালাপ ট্রাইব্যুনালে বাজিয়ে শোনাবেন এবং সেই মর্মে সাক্ষ্য প্রদান করবেন।

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারিক প্যানেলে এ জবানবন্দি পেশ করবেন তিনি। 

ট্রাইব্যুনালের অন্য সদস্যরা হলেন- বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

তামিম বলেন, এদিন তার সাক্ষ্য দেওয়ার সময় আন্দোলন দমনে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কয়েকটি ফোনালাপও আদালতে বাজিয়ে শোনানো হবে। ট্রাইব্যুনালের অনুমতি সাপেক্ষে এটা সব গণমাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়া অপর দুই আসামিরা হলেন- সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন পরে (এ্যাপ্রোভার) রাজসাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি পেশ করেছেন।

এ মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন তদন্ত সংস্থার উপপরিচালক মো. জানে আলম খান। পরে তদন্ত করেন উপ-পরিচালক মো. আলমগীর (পিপিএম)। সার্বিক সহযোগিতা করেছিলেন বিশেষ তদন্তকারী কর্মকর্তা তানভীর হাসান জোহা। এ ঘটনায় তদন্ত কর্মকর্তা মো. আলমগীর চলতি বছরের ১২ মে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। পরবর্তীতে ৩১ মে সম্পূরক অভিযোগ দেওয়া হয়। গত ১ জুন আনুষ্ঠানিক অভিযোগ উপস্থাপন করা হয়।

গত ১০ জুলাই এ মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। একইসঙ্গে সাবেক আইজিপি মামুন নিজেকে ‘অ্যাপ্রুভার’ (রাজসাক্ষী) হিসেবে যে আবেদন করেছেন, তা মঞ্জুর করেন আদালত। এরপর ৩ আগস্ট থেকে মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়ে এখনো চলছে।

Link copied!