মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রাজশাহী ব্যুরো

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৭, ২০২৫, ১০:২৭ পিএম

পুলিশ হেফাজতে আসামির ভিকটিম ব্লেমিং অপসারণে হাইকোর্টে রিট

রাজশাহী ব্যুরো

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৭, ২০২৫, ১০:২৭ পিএম

প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

রাজশাহী মহানগর দায়রা জজের বাসায় ঢুকে হামলা চালিয়ে তার ছেলেকে হত্যা ও স্ত্রীকে গুরুতর আহত করার মামলার আসামি লিমন মিয়া পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় মিডিয়ায় দেওয়া ভিকটিম ব্লেমিং বক্তব্য অপসারণ, দায়ী পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্ত এবং বিচারকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট বেল্লাল হোসাইন (মুন্সী বেল্লাল) বাদী হয়ে সোমবার এই রিট দায়ের করেন। এতে পিটিশনারের পক্ষে আইনজীবী হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান খান। রিটটি শুনেছেন বিচারপতি ফয়েজ আহমেদ ও বিচারপতি মো. মনজুর আলমের দ্বৈত বেঞ্চ।

রিটে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, তথ্য সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, বিটিআরসির চেয়ারম্যান, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার, রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক এবং রাজপাড়া, জালালাবাদ, সিলেট ও বোয়ালিয়া থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বিবাদী করা হয়েছে।

রিটে মূলত যে বিষয়গুলো জানতে চাওয়া হয়েছে তা হলো- ভুক্তভোগী বিচারক ও পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কেন বিবাদীদের দায়ী করা হবে না তা জানাতে রুল জারি। বিচারক ও পরিবারের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিতকরণের জন্য উপযুক্ত নীতিমালা প্রণয়ন। পুলিশ হেফাজতে আসামির ভিকটিম ব্লেমিং বক্তব্য অপসারণে বিটিআরসি চেয়ারম্যানকে নির্দেশনা প্রদান। দায়ী পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন। পূর্বে জারি হওয়া সুপ্রিম কোর্ট নিরাপত্তা পরিপত্র বাস্তবায়ন। রিটের শুনানি আগামী সপ্তাহে হতে পারে।

প্রসঙ্গত, গত ১৩ নভেম্বর রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ মো. আব্দুর রহমানের ডাবতলা এলাকার বাসায় ঢুকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী তওসিফ রহমান (১৫) কে ছুরিকাঘাত করে হত্যা এবং বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসিকে (৪৪) হত্যার চেষ্টা করেন গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার সোলাইমান শহিদের ছেলে লিমন মিয়া (৩৪)। পরদিন, ১৪ নভেম্বর, বিচারক নিজে বাদী হয়ে রাজপাড়া থানায় মামলা দায়ের করেন। একই দিনে নিহত তওসিফকে জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী উপজেলার রুদ্রবয়রা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। হামলাকারী লিমন মিয়া পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় ভিকটিমকে দোষারোপ করে মিডিয়াকর্মীদের বক্তব্য দেন। তা সোসাল মিডিয়াসহ বিভিন্ম গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!