বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৭, ২০২৫, ০৯:০৮ পিএম

অবসরে যাচ্ছেন প্রধান বিচারপতি, ১৪ ডিসেম্বর বিদায়ী অভিভাষণ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৭, ২০২৫, ০৯:০৮ পিএম

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ আগামী ২৭ ডিসেম্বর অবসরে যাচ্ছেন। অবসরে যাওয়ার আগে তিনি দেশের বিচারকদের উদ্দেশে ১৪ ডিসেম্বর বিদায়ী ভাষণ দেবেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

সংবিধান অনুযায়ী প্রধান বিচারপতির বয়সসীমা ৬৭ বছর। সে বয়স পূর্ণ হওয়ায় ২৭ ডিসেম্বর তিনি অবসর যাবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অবসরের আগে বিচার বিভাগের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে এটিই হবে তার শেষ ভাষণ।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ১৪ ডিসেম্বর রোববার বিকেল ৩টায় সুপ্রিম কোর্ট অডিটোরিয়ামে দেশের বিভিন্ন জেলা আদালতে কর্মরত উচ্চ পদমর্যাদার বিচারকদের নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে প্রধান বিচারপতি দেশের সব জেলা জজ, মহানগর দায়রা জজ, চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটদের উদ্দেশে ‘বিদায়ী অভিভাষণ’ প্রদান করবেন।

চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পর দেশের ২৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন সৈয়দ রেফাত আহমেদ। হাইকোর্ট বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি হিসেবে তাকে ১০ আগস্ট নিয়োগ দেওয়া হয় এবং পরদিন তিনি শপথ নেন।

দায়িত্ব নেওয়ার পর বিচার বিভাগের সংস্কার ও উন্নয়নে যে রোডম্যাপ তিনি ঘোষণা করেছিলেন, গত দেড় বছরে সেই পরিকল্পনার আওতায় নেওয়া পদক্ষেপগুলো এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়েই তিনি বিদায়ী ভাষণে আলোচনা করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

বিশেষ করে, চলমান বিচার বিভাগীয় সংস্কার, প্রযুক্তিনির্ভর সেবা সম্প্রসারণ, বিচারকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি, আদালতের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, নিচের আদালতের বিচারকদের সক্ষমতা উন্নয়ন, বিচারপ্রার্থীদের সেবাপ্রাপ্তি সহজ করা এবং মামলার জট কমানোর মতো বিষয়গুলো তার বক্তব্যে গুরুত্ব পাবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত দেড় বছরে ওই রোডম্যাপকে কেন্দ্র করে বিচার বিভাগে বিস্তৃত সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হয়েছে। দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ করে ২০ নভেম্বর বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দেয় সরকার। উচ্চ আদালতের অধীনে পরিচালিত হবে নতুন এই সচিবালয়, এবং সেদিন উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এর নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!