বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৩, ২০২৫, ০৯:৩৪ এএম

হাসিনাসহ সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৩, ২০২৫, ০৯:৩৪ এএম

ছবি - সংগৃহীত

ছবি - সংগৃহীত

টিএফআই সেলে গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ অভিযোগ গঠনের শুনানি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ মামলার প্রধান আসামি হিসেবে রয়েছে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ মোট ১৭ জনের নাম। তাদের মধ্যে সাতজন পলাতক এবং বাকি ১০ জন সেনা সদস্য গ্রেপ্তার অবস্থায় রয়েছেন। এ ১০ সেনা সদস্য বিভিন্ন সময়ে র‌্যাবের দায়িত্বে ছিলেন।

জানা গেছে, শুনানিকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণ ও এর আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

অন্যদিকে রাজধানীর রামপুরায় জুলাই–আগস্ট মাসে ২৮ জনকে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেদোয়ানুল ইসলাম ও মেজর মো. রাফাত বিন আলম মুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আগামীকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হবে। মামলার গুরুত্ব ও সংবেদনশীলতা বিবেচনায় এই শুনানিও বিশেষ নজরে রয়েছে।

এর পাশাপাশি জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেল (জেআইসি) এ আটকে রেখে নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার ১৩ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আগামী রোববার ধার্য রয়েছে। কয়েকটি আলোচিত মামলার ধারাবাহিক শুনানি এবার ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রমকে আরও ব্যস্ত করে তুলেছে।

গুমসংক্রান্ত দুটি মামলায় আসামি শেখ হাসিনার পক্ষে স্টেট ডিফেন্স হিসেবে আইনজীবী জেড আই খান পান্নাকে তার ইচ্ছানুসারে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। তবে পরে তিনি নিজেই সেই দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত জানান। এতে আসামিপক্ষের আইনগত প্রস্তুতিতে নতুন অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।

এর আগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়ার পর গত ১১ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে সেনাবাহিনী জানায়, মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে থাকা ১৫ কর্মরত সেনা কর্মকর্তাকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে মামলাগুলো নিয়ে জনমনে নতুন করে আলোচনার সৃষ্টি হয়।

Link copied!