বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১৮, ২০২৫, ১১:৩৩ পিএম

ময়মনসিংহে ডিবি পুলিশের সঙ্গে আইনজীবীর হাতাহাতি

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১৮, ২০২৫, ১১:৩৩ পিএম

ময়মনসিংহে আদালত পাড়ায় গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে আইনজীবীর ধস্তাধস্তি। ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

ময়মনসিংহে আদালত পাড়ায় গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে আইনজীবীর ধস্তাধস্তি। ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

ময়মনসিংহে হত্যা মামলার আসামিদের আদালতে হাজিরা শেষে তুলে নেওয়ার চেষ্টাকালে আইনজীবীর সঙ্গে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক আইনজীবীসহ দুই আসামিকে হেফাজতে নেয় ডিবি। পরে আইনজীবীকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

বুধবার (১৮ জুন) দুপুর তিনটার দিকে ময়মনসিংহ আদালতপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।

ঘটনায় জানা গেছে, গৌরীপুরের ২০১৮ সালের একটি হত্যা মামলার শুনানি শেষে আইনজীবী রাসেল তালুকদার তাঁর মক্কেলদের নিয়ে ময়মনসিংহ আইনজীবী সমিতির ১ নম্বর ভবনের সামনে গেলে সাদা পোশাকে ডিবির একটি দল উপস্থিত হয়।

ডিবি সদস্যরা আসামিদের তুলে নেওয়ার চেষ্টা করলে রাসেল তালুকদার বাধা দেন। তিনি জানান, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছাড়া কাউকে এভাবে আটক করা যায় না। এ সময় ডিবি সদস্যদের সঙ্গে তাঁর ধস্তাধস্তি হয় এবং তাঁকে জোরপূর্বক ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

ডিবি হেফাজতে নেওয়া অন্য দুজন হলেন গৌরীপুর উপজেলার হাসনপুর গ্রামের মো. লিয়ন সরকার (২৫) ও তাঁর ছোট ভাই রিপন সরকার (২২)। লিয়ন ওই হত্যা মামলার ২ নম্বর আসামি বলে জানা গেছে।

ঘটনার সময় আদালতপাড়ায় উপস্থিত অনেকে মোবাইলে ভিডিও ধারণ করেন। ভিডিওতে দেখা যায়, সাদাপোশাকে ডিবি সদস্যরা আসামিদের টানাহেঁচড়া করছেন। বাধা দিলে আইনজীবীকেও টেনে হেফাজতে নেওয়া হয়।

পরে ময়মনসিংহ আইনজীবী সমিতির একটি প্রতিনিধি দল ডিবি কার্যালয়ে যায়। আলোচনা শেষে বিকেল চারটার দিকে আইনজীবী রাসেল তালুকদারকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্যসচিব সৈয়দ সাদউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘একজন আসামিকে আটককে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। আলোচনা করে আইনজীবীকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।’

এ বিষয়ে জেলা ডিবির ওসি মহিদুল ইসলাম জানান, ‘লিয়ন নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশে তাঁকে আটক করা হয়েছে। মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে। তাঁর ভাই রিপনকেও সঙ্গে থাকায় হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

আইনজীবী বাধা দেওয়ায় তাঁকেও আমাদের সঙ্গে আনতে হয়েছে। পরে আলোচনা করে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।’

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!