বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৫, ২০২৫, ০৬:১১ পিএম

সিইসির কাছে ২০০১ সালের নির্বাচনী সীমানা বহালের দাবি

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৫, ২০২৫, ০৬:১১ পিএম

ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

২০০১ সালের নির্বাচনী সীমানা পুনর্বহালের দাবি জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিভিন্ন আসন থেকে আসা রাজনৈতিক নেতারা। তাদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের কয়েকজন সাবেক নেতা এবং বিক্ষুব্ধ জনসাধারণের প্রতিনিধিরা।

বুধবার (২৫ জুন) দুপুরে নির্বাচন কমিশনে আয়োজিত এ বৈঠকে বক্তারা ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দ্রুত ৩০০ সংসদীয় আসনের খসড়া প্রকাশের দাবি জানান।

বৈঠক শেষে নির্বাচন ভবনের সামনে মানববন্ধনও করেন তারা।

বিএনপির সাবেক সাংসদ উপদেষ্টা ও কুমিল্লার প্রতিনিধি মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ‘১৯৮৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত নির্বাচনী সীমানা যেভাবে ছিল, তা পুনর্বহাল করা আমাদের সর্বজনীন দাবি। আমরা কমিশনের কাছে খসড়া তালিকা প্রকাশের জন্য আবেদন করেছি। আশা করি, আমাদের প্রত্যাশা পূরণ হবে।’

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আব্দুস সালাম আজাদ বলেন, ‌‘২০০১ সালের নির্বাচন যেভাবে হয়েছিল, এবারও যেন ঠিক সেভাবে এলাকাভিত্তিক আসন পুনর্বিন্যাস হয়। নির্বাচন কমিশন আমাদের আশ্বস্ত করেছে, অনৈতিকভাবে আসন বণ্টন করা হবে না। জনগণের চাহিদা অনুযায়ী সীমানা নির্ধারণ করা হবে।’

একই দিন হোমনা ও মেঘনা উপজেলা নিয়ে গঠিত কুমিল্লা-২ আসন আগের মতোই বহাল রাখার দাবিতে নির্বাচন কমিশন ভবনের সামনে মানববন্ধন করেন স্থানীয় লোকজন।

নিলখী ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক রাসেল মাহমুদ বলেন, ‘১৯৫৪ সাল থেকে হোমনা-মেঘনা একটি আসন ছিল। ২০০৮ সালে তা ভেঙে দেওয়া হয়। ২০২৪ সালের নির্বাচনে আবার এক করা হলেও আবার ভাঙার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। আমরা চাই এটি আগের মতোই থাকুক।’

বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে জানা যায়, ২০০১ সালের আগে নির্বাচনী সীমানা নিয়ে বড় ধরনের বিতর্ক ছিল না। তবে ২০০৮ সালে জাতিসংঘের সহায়তায় একজন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞের মাধ্যমে বিশাল গবেষণা করা হলেও সব সুপারিশ মানা হয়নি।

এরই মধ্যে নির্বাচন কমিশনে আসন পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত ৭৫টি আসন থেকে ছয় শতাধিক আবেদন জমা পড়েছে। জিআইএস ভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ উপাত্ত না পাওয়ায় ইসি এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি।

নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘সময় ও তথ্য ঘাটতির কারণে আলোচনা এগোয়নি, তবে আশা করি আগামী সপ্তাহেই বিষয়টি চূড়ান্ত হবে।’

Link copied!