রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২৫, ০৭:৪৪ পিএম

আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থীর বিরুদ্ধে 

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২৫, ০৭:৪৪ পিএম

বিদুল ইসলাম খান। ছবি- সংগৃহীত

বিদুল ইসলাম খান। ছবি- সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী আবিদুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। 

অভিযোগে বলা হয়েছে, আবিদুল ইসলাম খান শনিবার (২৩ আগস্ট) অমর একুশে হলের রিডিংরুমে প্রবেশ করে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিচয় এবং কুশল বিনিময় করার মাধ্যমে নির্বাচনি প্রচারণা চালিয়েছেন।

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের নির্বাচনি আচরণবিধি অনুযায়ী, হলের রিডিংরুমে বা পাঠকক্ষ ও শ্রেণিকক্ষে নির্বাচনি প্রচারণা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। 

এই বিধি লঙ্ঘন হওয়ার পর শিক্ষার্থী শাহ জামাল প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, প্রার্থীর এমন কর্মকাণ্ড শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভ্রান্তি ও শঙ্কা সৃষ্টি করেছে।

শাহ জামাল অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, আবিদুল ইসলাম খান ২১ আগস্ট থেকে শুরু করে এই নির্বাচনি প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন এবং একাধিক নির্বাচনি নির্দেশনা উপেক্ষা করেছেন। এর ফলে ডাকসু নির্বাচনি আচরণবিধি ৪(খ) এবং ৪(ক) উভয়ই লঙ্ঘিত হয়েছে।

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. গোলাম রব্বানী বলেন, ‘আমরা অভিযোগটি পর্যবেক্ষণ করছি এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’ 

প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দীনও নিশ্চিত করেছেন যে, লিখিত অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

অভিযোগের বিষয়ে আবিদুল ইসলাম খান বলেন, তিনি কেবল রিডিংরুম দেখেছেন এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সীমিত কুশল বিনিময় করেছেন। 

তিনি দাবি করেন, ‘তার কর্মকাণ্ড কোনোভাবেই নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘনের আওতায় পড়ে না এবং যারা অভিযোগ করেছে তারা রাজনৈতিকভাবে তাকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ব্যর্থ হওয়ায় অপপ্রচার করছে।’

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ‘যদি অভিযোগের বিষয়টি সত্য হয়, তবে এটি নির্বাচনি আচরণবিধির স্পষ্ট লঙ্ঘন। শিক্ষার্থীদের শিক্ষাগত পরিবেশে বাধা দেওয়া এবং ভোটারদের বিভ্রান্ত করা হলে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের দ্রুত ও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন, যাতে নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয়।’
 

Link copied!