সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বাসস

প্রকাশিত: অক্টোবর ৬, ২০২৫, ১২:৪৮ পিএম

আজ বিশ্ব শিশু দিবস

বাসস

প্রকাশিত: অক্টোবর ৬, ২০২৫, ১২:৪৮ পিএম

ছবি-সংগৃহীত

ছবি-সংগৃহীত

শিশুদের সম্মান ও অধিকার রক্ষায় বিশ্বব্যাপী উদযাপিত হয় ‘বিশ্ব শিশু দিবস’। দিবসটি উদযাপনের তারিখ দেশে দেশে ভিন্ন, তবে মূল লক্ষ্য একই। শিশুদের কল্যাণ ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা। বাংলাদেশে প্রতি বছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার দিবসটি পালন করা হয়।

এ উপলক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাণী দিয়েছেন। এতে ‘বাংলাদেশে ‘বিশ্ব শিশু দিবস-২০২৫’ উপলক্ষ্যে শিশুদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানিয়েছেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শিশুদের সৎ, মমতাময় ও মুক্তচিন্তার পরিবেশে বড় হতে দিলে তারা আগামী দিনের যোগ্য নাগরিক হবে। বিজ্ঞান, শিল্প-সাহিত্য, প্রযুক্তি, ক্রীড়া ও নেতৃত্বে বাংলাদেশকে বিশ্বে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেবে।

ড. ইউনূস বলেন, ‘আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি ‘বিশ্ব শিশু দিবস-২০২৫’ আমাদের নতুন প্রতিজ্ঞায় উজ্জীবিত করবে, যাতে প্রতিটি শিশু নিরাপদ ও সৃজনশীল পরিবেশে বেড়ে ওঠে। শিশুদের জন্য একটি আলোকিত আগামী গড়াই হবে নতুন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন।’

প্রধান উপদেষ্টা ‘বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০২৫’-এর সর্বাঙ্গীণ সাফল্যও কামনা করেন।

উল্লেখ্য, ১৯২৫ সালে জেনেভায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব শিশু কল্যাণ সম্মেলনে প্রথম আন্তর্জাতিক শিশু দিবস ঘোষণা করা হয়। 

তারও আগে ১৮৫৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের চেলসিতে চার্চ অফ দ্য রিডিমারের যাজক রেভারেন্ড ডা. চার্লস লিওনার্ড শিশুদের জন্য বিশেষ সেবা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দিনটি পালন শুরু করেন। প্রথমে নাম ছিল ‘রোজ ডে’; পরে ‘ফ্লাওয়ার সানডে’; শেষ পর্যন্ত ‘শিশু দিবস’।

১৯২০ সালে তুরস্ক ২৩ এপ্রিলকে শিশু দিবস হিসেবে জাতীয় ছুটি ঘোষণা করে, যা ১৯২৯ সালে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পায়। 

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ১৯৫৯ সালের ২০ নভেম্বর শিশু অধিকারের ঘোষণাপত্র গ্রহণ করে। এরপর থেকে বিশ্বব্যাপী এ দিনকে শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে।

অনেক দেশে দিনটি ‘শিশু সপ্তাহ’ হিসেবেও পালিত হয়। শিশুদের অধিকার, সুরক্ষা ও উন্নত ভবিষ্যতের জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি করাই দিবস উদযাপনের মূল উদ্দেশ্য। 

বাংলাদেশেও দিনটি নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে। সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে শিশুদের অংশগ্রহণে আয়োজন করা হয়েছে র‌্যালি, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!