শিশুদের পুষ্টি নিশ্চিতে স্কুল ফিডিং প্রোগ্রামে ডিম যুক্ত করতে হবে। আমাদের ৮০ শতাংশ ডিম প্রান্তিক পর্যায় থেকে আসে। প্রান্তিক খামারিরা ৮০ শতাংশ ডিম উৎপাদন করে। আবার গ্রামের দরিদ্র নারীরাও দু-একটি করে মুরগি পালন করে পুষ্টির যোগান দেন বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) দুপুরে বিশ্ব ডিম দিবস উপলক্ষে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
ফরিদা আখতার বলেন, ‘ডিমের বাজারে আমাদের সাত হাতের মধ্যে সংখ্যা কমাতে হবে। কেন না এখানে ডিমের খামারিরা দাম পায় না। ক্রেতাদের বেশি দাম দিতে হয়। কারওয়ান বাজারে এসে অনেক হাত বদলে যায়। এসব কঠোর হাতে দমন করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘ ডিমের উৎপাদন ও খাদ্যের সঙ্গেও সবাই জড়িত। গরুর মাংস সবাই কিনতে না পারলেও সহজেই ডিম কেনা যায়।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের কমপ্লিট ফুড সম্পর্কে আলোচনা করতে হবে। সেখানে সবজি, মাছ ও মাংসের কথাও বলতে হবে। ক্যানসার অনেক বেড়ে গেছে। প্রায় ঘরে ঘরে নারীরা ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছে। ডিম খেলে ক্যানসার কমে, এটি প্রচার করতে হবে।’
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে মতামত লিখুন