সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বাসস

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৯, ২০২৫, ০৯:৩০ পিএম

ভুয়া ফটোকার্ড ছড়িয়ে প্রেস সচিবের বিরুদ্ধে অপপ্রচার: বাংলাফ্যাক্ট

বাসস

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৯, ২০২৫, ০৯:৩০ পিএম

ভুয়া ফটোকার্ড ব্যবহার করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত। ছবি- সংগৃহীত

ভুয়া ফটোকার্ড ব্যবহার করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত। ছবি- সংগৃহীত

ভুয়া ফটোকার্ড ব্যবহার করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত করেছে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)’র ফ্যাক্টচেক ও মিডিয়া রিসার্চ টিম বাংলাফ্যাক্ট।

বাংলাফ্যাক্ট জানায়, গত ১৮ অক্টোবর ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের পর ফেসবুকে যমুনা টিভির লোগো ও ডিজাইন ব্যবহার করে একটি ভুয়া ফটোকার্ড ছড়ানো হয়।

তাতে দাবি করা হয়, প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ‘শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বিদেশি কোম্পানিকে দেওয়া হবে পরিচালনার জন্য।’

বাংলাফ্যাক্ট যাচাই করে দেখেছে, এ ধরনের কোনো ফটোকার্ড বা সংবাদ যমুনা টিভি প্রকাশ করেনি এবং শফিকুল আলমও এমন মন্তব্য করেননি। যমুনা টিভির ফেসবুক পেজ ও ওয়েবসাইটেও ওই মন্তব্য সংক্রান্ত কোনো সংবাদ পাওয়া যায়নি। এমনকি অন্য কোনো গণমাধ্যমেও তার এমন বক্তব্যের উল্লেখ নেই।

এ ছাড়া, যমুনা টিভির ফটোকার্ডের ডিজাইন ও টেক্সট ফন্টের সঙ্গে অপপ্রচারের উদ্দেশে ছড়ানো ফটোকার্ডটির পার্থক্য রয়েছে বলে জানায় বাংলাফ্যাক্ট।

যমুনা টিভির নিউ মিডিয়া বিভাগের সম্পাদক রুবেল মাহমুদ বাংলাফ্যাক্টকে বলেন, ‘ফটোকার্ডটি ভুয়া। ফন্ট আমাদের ডিজাইনের সঙ্গে মেলে না।’

বাংলাফ্যাক্টের তথ্যমতে, গত এক বছর ধরে ভারতীয় গণমাধ্যম এবং দেশটি থেকে পরিচালিত কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং এ দেশের বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে বাংলাদেশকে জড়িয়ে গুজব, ভুয়া খবর ও অপতথ্য ছড়ানোর প্রবণতা বেড়েছে। এসব ভুয়া তথ্যের মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, চব্বিশের আন্দোলনে অংশ নেওয়া দল ও সংগঠনগুলোকে লক্ষ্য করে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।

ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়া শত শত ভুল তথ্য ইতোমধ্যে শনাক্ত করেছে বাংলাফ্যাক্ট। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে গুজব, ভুয়া খবর ও অপতথ্য প্রতিরোধে কাজ করছে এবং জনগণের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছে দিতে সচেষ্ট রয়েছে।

Link copied!