শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বাসস

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৩, ২০২৫, ০৯:১০ পিএম

ডিভি লটারিতে বাংলাদেশের নাম না থাকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: বাংলাফ্যাক্ট

বাসস

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৩, ২০২৫, ০৯:১০ পিএম

ডিভি লটারি নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা শনাক্ত করেছে বাংলাফ্যাক্ট। ছবি- সংগৃহীত

ডিভি লটারি নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা শনাক্ত করেছে বাংলাফ্যাক্ট। ছবি- সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের ডাইভারসিটি ভিসা (ডিভি) লটারিতে বাংলাদেশের নাম না থাকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। এই অপচেষ্টা শনাক্ত করেছে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) ফ্যাক্টচেক ও মিডিয়া রিসার্চ টিম ‘বাংলাফ্যাক্ট’।

বাংলাফ্যাক্ট জানায়, ২০২৬ সালের ডিভি লটারির তালিকাতে বাংলাদেশের নাম না থাকাকে ‘নতুন দুঃসংবাদ’ শিরোনামে খবর প্রকাশ করেছে দৈনিক জনকণ্ঠ ও আজকের কণ্ঠ নামের একটি ফেসবুক পেজ। এ ছাড়া একই ধরনের তথ্য দিয়ে বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা পেইজ থেকেও ফটোকার্ড শেয়ার করা হচ্ছে।

তবে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ২০১২ সাল থেকে ডিভি লটারির তালিকায় বাংলাদেশের নাম নেই। ফলে, ২০২৬ সালে বাংলাদেশের নাম না থাকা কোনো নতুন সংবাদ বা ‘দুঃসংবাদ’ নয়, বরং এটা বিগত ১৩ বছরের ধারাবাহিকতা।

‘কারণ ২০০৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে ৫০ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি এই ভিসার আওতায় যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছে বলে ওই বছরই দেশটিতে বাংলাদেশি অভিবাসনের কোটা পূর্ণ হয়েছিল।’

উল্লেখ্য, ডাইভারসিটি ভিসা (ডিভি) লটারি হলো যুক্তরাষ্ট্র সরকারের একটি অভিবাসন কর্মসূচি, যার মাধ্যমে প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষকে স্থায়ীভাবে দেশটিতে বসবাসের সুযোগ দেওয়া হয়। যেসব দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম তারাই এতে অংশ নিতে পারে। লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত ব্যক্তিরা ‘গ্রিন কার্ড’ পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী নাগরিকত্বের পথে এগোতে পারেন।

বাংলাফ্যাক্টের তথ্যমতে, গত এক বছর ধরে ভারতীয় গণমাধ্যম এবং দেশটি থেকে পরিচালিত কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং দেশের বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে বাংলাদেশকে জড়িয়ে গুজব, ভুয়া খবর ও অপতথ্য ছড়ানোর প্রবণতা বেড়েছে। এসব ভুয়া তথ্যের মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, চব্বিশের আন্দোলনে অংশ নেওয়া দল ও সংগঠনগুলোকে লক্ষ্য করে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।

ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়া শত শত ভুল তথ্য ইতোমধ্যে শনাক্ত করেছে বাংলাফ্যাক্ট। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে গুজব, ভুয়া খবর ও অপতথ্য প্রতিরোধে কাজ করছে এবং জনগণের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছে দিতে সচেষ্ট রয়েছে।
 

Link copied!