বুধবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৪, ২০২৫, ১০:০৭ পিএম

প্রাথমিকে সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ বাতিলে সরকারের ব্যাখ্যা

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৪, ২০২৫, ১০:০৭ পিএম

প্রাথমিকে সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে  সরকার। ছবি- সংগৃহীত

প্রাথমিকে সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে সরকার। ছবি- সংগৃহীত

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাবনা বাতিল নিয়ে তৈরি তর্কের প্রেক্ষিতে সরকার ব্যাখ্যা দিয়েছে। 

মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার সাংবাদিকদের জানান, সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন প্রতিবেদন সরকার ও প্রধান উপদেষ্টার নজরে এসেছে।

প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষায় নতুন এই পদে শিক্ষকের নিয়োগ বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দেশে মোট ৬৫ হাজার ৫৬৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ২৫০০ ক্লাস্টারে সমসংখ্যক সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সচিব কমিটির সুপারিশে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এই প্রাথমিক সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে।

সচিব কমিটির ব্যাখ্যা অনুযায়ী, প্রস্তাবিত প্রকল্পের পরিকল্পনায় ত্রুটি ছিল। এত অল্পসংখ্যক শিক্ষকের নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না। এতে শিক্ষার ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টি হতে পারে। বিশেষত ক্লাস্টারভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলে একজন শিক্ষককে একসাথে ২০টির বেশি বিদ্যালয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে। এতে কর্মঘণ্টা সুষ্ঠুভাবে ম্যানেজ করা সম্ভব হবে না।

উল্লেখ্য, সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, অর্থের সংস্থান থাকলে ভবিষ্যতে সমস্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন বিষয় অন্তর্ভুক্ত করে শিক্ষকের পদ সৃষ্টি এবং নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা যেতে পারে।

এই ব্যাখ্যা শিক্ষামহলে নতুন আলোচনা সৃষ্টি করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে নতুন পদ সৃষ্টির প্রয়োজন রয়েছে, তবে তার সঠিক বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা জরুরি। সরকারের এই পদক্ষেপ শিক্ষার নীতি ও পরিকল্পনার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নেওয়া হয়েছে কি না, সেটিও এখনই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হিসেবে সামনে এসেছে।

Link copied!