রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ৩, ২০২৫, ০২:৫৩ পিএম

জুলাই ঘোষণাপত্র জনগণের অধিকার: বাংলাদেশ ন্যাপ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ৩, ২০২৫, ০২:৫৩ পিএম

ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

জুলাই ঘোষণাপত্র জনগণের অধিকার বলে মনে করে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ। 

রোববার (৩ আগস্ট) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলটির চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, ‘এই ঘোষণাপত্র নিয়ে কোনো প্রকার জোড়া-তালি জনগণের কল্যাণ বয়ে আনবে না। ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা করে জুলাইয়ের চেতনাকে সমুন্নত রাখতে হবে।’

বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের লক্ষ্য ছিল জনগণের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা করা। ক্ষমতার মালিক হবে জনগণ। জুলাই ঘোষণাপত্রে যদি রাষ্ট্রের মালিকানা জনগনের হাতে প্রতিষ্ঠিত না হয় তাহলে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়ে যাবে।’

নেতারা বলেন, ‘জনগণের ঐক্য ছাড়া গণ-অভ্যুত্থান সফল হয়নি, হওয়া সম্ভবও ছিল না। যদি জনগণ ঐক্যবদ্ধ না থাকত, তাহলে গণ-অভ্যুত্থান সম্ভব ছিল না। গণ-অভ্যুত্থান করেছে জনগণ। এর পেছনে কোনো একক দল, একক গোষ্ঠী বা বিশেষ কোনো গ্রুপের নেতৃত্ব ছিল না। আমাদের তরুণ সমাজ জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করেছে, তারাই জনগনকে গণ-অভ্যুত্থানের পথে নিয়ে গেছে। চূড়ান্ত আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছে দেশের তরুণ সমাজ।’

বাংলাদেশ ন্যাপের নেতারা বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে জনগণের চাওয়া ছিল ব্যক্তির অধিকার ও ব্যক্তির মর্যাদা নিশ্চিত করা, আর দ্রুত দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে অর্থনৈতিক বিকাশ ত্বরান্বিত করা। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, দুর্নীতির সেই কালো থাবা থেকে দেশ এখনো মুক্ত হয়নি। পতিত ফ্যাসীবাদী সরকারের দুর্নীতির বরপুত্ররা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। দুর্নীতি বন্ধের ব্যবস্থা না করে, দুর্নীতিবাজদের বিচার না করে শুধু জুলাই ঘোষণাপত্র কি জুলাইয়ের চেতনাকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে?’

তারা আরও বলেন, ‘জুলাই আমাদের ধর্ম-বর্ণ, রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে জুলাই শহীদদের রক্তের দাগ কখনো মুছে ফেলা যাবে না। জুলাই অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার অংশগ্রহণ ছিল অভূতপূর্ব। এ অভ্যুত্থানে শ্রমিক, রিকশাচালক, শ্রমজীবী, ছাত্র-জনতাসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল। আর এতে নেতৃত্ব দিয়েছেন দেশের তরুণরা।’

তারা বলেন, ‘জুলাই চেতনার ভিত্তিতে সৎ, মেধাবী ও যোগ্যদের রাষ্ট্র ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত করার পথ সৃষ্টির মাধ্যমে, বৈষম্য, অন্যায়-অনিয়ম ও দুর্নীতি-দুর্বৃত্তায়নরে বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। যাতে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আর কোনো লুটেরা আর ফ্যাসিস্টের আগমন ঘটতে না পারে। তা না হলে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা বৃথা যেতে পারে।’

Shera Lather
Link copied!