রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ৩, ২০২৫, ০৫:৪০ পিএম

মুরব্বিদের উপদেশ অমান্য করে বিপদে সাকিব

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ৩, ২০২৫, ০৫:৪০ পিএম

মুরব্বিদের উপদেশ অমান্য করে বিপদে সাকিব

মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন ও সাকিব আল হাসান। ছবি: সংগৃহীত

মুরব্বিদের উপদেশ অমান্য করার পরিণতি ভোগ করতে হচ্ছে সাকিবকে। বর্তমান প্রজন্মের কাছে রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ একসময় ছিলেন দেশের তারকা ক্রীড়াবিদ। স্বাধীনতার পূর্বে পাকিস্তান দলে এবং পরবর্তীতে মোহামেডানের হয়ে দাপটের সাথে ফুটবল খেলেছেন তিনি।

ক্রীড়াঙ্গন থেকে রাজনীতিতে আসা এই বর্ষীয়ান ব্যক্তিত্বের কাছে পরামর্শের জন্য গিয়েছিলেন তারকা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। কিন্তু হাফিজ উদ্দিনের উপদেশ না শুনে এখন সাকিব বিপদে পড়েছেন বলে দাবি করেন তিনি।

জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক এসোসিয়েশনের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেজর হাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘সাকিব আমার বাসায় এসেছিল। আলোচনার এক পর্যায়ে তাকে উপদেশ দিয়েছিলাম। আমি বলেছিলাম, যাই করো, আওয়ামী লীগ করো না। সে উপদেশ না শুনে বিপদে পড়েছে।’

সাকিবকে রাজনীতি ও আওয়ামী লীগে যোগ না দেওয়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘জাতীয় দলে খেলা অবস্থায় রাজনীতিতে যোগদান করা আমার মনঃপুত নয়। আমি তাকে বলেছি, তোমার অনেক নাম হয়েছে। বেশ কয়েক বছর ধরে অলরাউন্ডার হয়ে আছো। এখন রাজনীতিতে যেও না। আর গেলে এই দলটি (আওয়ামী লীগ) বেশি দিন আর স্থায়ী নেই। সে আমার কথা শুনে চুপচাপ চলে গেল।’

সাকিবের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে মেজর হাফিজ বলেন, ‘সে যদি আমার কথা শুনত, রাজনীতিতে না যেত তাহলে এখন সে ঢাকার রাজপথে বিচরণ করত। এখন তো তার বাড়ি আসাই মুশকিল।’

অনুষ্ঠানে উপস্থিত তামিম ইকবালকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘তাকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড ঠিক মতো পরিচালনা করতে পারেনি। ফলে সময়ের আগেই কিছু ফরম্যাট থেকে তাকে সরে আসতে হয়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে বিভিন্ন ফেডারেশনে এক্সট্রা কাভার (অযাচিত) লোকজন ঢুকে পড়ে।’

ক্রীড়াঙ্গনে রাজনৈতিক প্রভাবের পুরনো স্মৃতিচারণ করে মেজর হাফিজ বলেন, স্বাধীনতার আগে পাকিস্তান দলে এক সময় আমিই ছিলাম বাঙালি খেলোয়াড়। পরবর্তীতে পিন্টু, নুরন্নবীও ছিল। স্বাধীনতার পর মোহামেডান ক্লাবে ভালো খেলেও জাতীয় দলে ডাক পাইনি।

কারণ হিসেবে জানা গেল আমার বাবা ছিলেন চিকিৎসক এবং জাসদ করতেন। সেজন্য আমি জাতীয় দলে খেলতে পারিনি।
 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!