রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৫, ০৭:১৮ পিএম

বুলবুলের বিরুদ্ধে নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ তামিমের

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৫, ০৭:১৮ পিএম

সংবাদ সম্মেলনে তামিম ইকবাল। ছবি- সংগৃহীত

সংবাদ সম্মেলনে তামিম ইকবাল। ছবি- সংগৃহীত

আসন্ন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নির্বাচনকে 'সিলেকশন' আখ্যা দিয়ে বোর্ড সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন সম্ভাব্য পরিচালক পদপ্রার্থী তামিম ইকবাল।

সাবেক এই জাতীয় দলের অধিনায়ক দাবি করেছেন, নির্বাচনে সরকারি হস্তক্ষেপ বাড়ছে এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করা হচ্ছে।

আজ (রোববার) রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তামিম ইকবাল অভিযোগ করেন, বিসিবি সভাপতি নিজে নির্বাচন কমিশনের এখতিয়ারে হস্তক্ষেপ করছেন।

তিনি বলেন, ‘আমাদের স্পোর্টস অ্যাডভাইজারের সাথে আমার দেখা হয়েছিল। তখন তাকে আমি একটি কথাই বলেছিলাম—ভাইয়া, আমি আপনার কাছ থেকে কিছুই চাই না, আমি শুধু একটি বিষয়ই চাই, আর তা হলো একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হোক।’

কাউন্সিলর তালিকা ও সময়সীমা নিয়ে প্রশ্ন

তামিম ইকবাল বলেন, নির্বাচন কমিশন গঠিত হওয়ার পর সকল যোগাযোগের দায়িত্ব কমিশনের ওপর থাকে। অথচ বিসিবি সভাপতি নিজেই বিভিন্ন চিঠিতে স্বাক্ষর করছেন, যা নিয়মের পরিপন্থী।

তিনি বলেন, ‘আমিনুল ইসলাম বুলবুল কিছুদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, তার বিসিবি নির্বাচন নিয়ে কোনো ধারণাই নেই। তবে তিনিই আবার কাউন্সিলর তালিকা সংক্রান্ত বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়ে চিঠি পাঠাচ্ছেন। এটি তার বক্তব্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’

কাউন্সিলর নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে বিসিবি সভাপতির সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে তামিম বলেন, ‘১৬ তারিখে বা তার আগে তাদের জানানো হলো যে (কাউন্সিলর নির্বাচনে) সময়সীমা আমরা বাড়াব।

অর্থাৎ ১৭ তারিখ থেকে তা ১৯ তারিখ পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। দ্বিতীয়বার যখন সময়সীমা বাড়ানো হলো, তখন বিসিবি প্রেসিডেন্ট ছাড়া আর কেউ—হ্যাঁ বা না—কোনো মতামতই দেননি। তিনি নিজের ইচ্ছাতেই সময়সীমা বাড়িয়ে দিলেন।’

তামিম অভিযোগ করেন যে শুধুমাত্র বিসিবি সভাপতি নন, সরকারের ক্যাবিনেট সচিবের দপ্তর এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) থেকেও চিঠি পাঠিয়ে নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘এখন মজার বিষয় হলো, আপনারা কিছুদিন আগেই দেখেছেন—যাকে ইচ্ছা অ্যাডহক কমিটি থেকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে, আবার যাকে ইচ্ছা সেই কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে।

যদি এভাবে নির্বাচন আয়োজন করতে চান, তবে এটি তো ইলেকশন হলো না; বরং এটি সিলেকশন হয়ে যাচ্ছে। নির্বাচন সবার জন্য উন্মুক্ত হওয়া উচিত।’

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!