সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৫, ০২:১৭ পিএম

৪৬ জিম্মির ছবি প্রকাশ হামাসের, ‘বিদায়কালীন ছবি’ মন্তব্য কাসেম ব্রিগেডের

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৫, ০২:১৭ পিএম

যুদ্ধবিরতির সময় জিম্মিদের মুক্তির দৃশ্য। ছবি- সংগৃহীত

যুদ্ধবিরতির সময় জিম্মিদের মুক্তির দৃশ্য। ছবি- সংগৃহীত

গাজায় এখনো বন্দি থাকা জিম্মিদের ছবি প্রকাশ করেছে হামাস। ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ সংস্থাটি হুঁশিয়ার করে বলেছে, ইসরায়েল যদি গাজা নগরীতে স্থল অভিযান বন্ধ না করে, তাহলে বিপদের মধ্যে পড়বেন এই জিম্মিরা। পাশাপাশি সংগঠনটির সামরিক শাখা আল কাসেম ব্রিগেড ছবিগুলোকে ‘বিদায়কালীন’ বলে উল্লেখ করেছে।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ জন নিহত হন। ইসরায়েল থেকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে আসা হয় ২৫১ জনকে। ইসরায়েলি বাহিনীর তথ্যমতে, তাঁদের মধ্যে ৪৭ জন এখনো গাজায় রয়েছেন। এর মধ্যে ২৫ জন মারা গেছেন। ৭ অক্টোবর থেকেই গাজায় নৃশংস হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এতে এখন পর্যন্ত ৬৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বার্তা আদান-প্রদানের অ্যাপ টেলিগ্রামে ৪৬ জিম্মির ছবি প্রকাশ করে হামাস। প্রতিটি ছবিতে রন আরাদের নাম লেখা ছিল। রন ইসরায়েলের বিমানবাহিনীর একজন পাইলট। ১৯৮৬ সালে লেবাননে গৃহযুদ্ধের সময় তাঁর যুদ্ধবিমান দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে ভূপাতিত হয়। তাকে লেবাননের শিয়া গোষ্ঠীগুলো আটক করেছিল বলে ধারণা করা হয়। পরে তাঁর আর কোনো খোঁজ মেলেনি। মরদেহও পায়নি ইসরায়েল।

টেলিগ্রামে ওই পোস্টে ছবিগুলোর পাশে হামাসের সামরিক শাখা আল–কাসেম ব্রিগেড লিখেছে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর একগুঁয়েমি এবং সেনাপ্রধান ইয়াল জমিরের নতি স্বীকার করার কারণে গাজা নগরীতে অভিযান শুরুর সময় এই বিদায়ী ছবিগুলো তোলা হয়েছিল। তবে এই জিম্মিদের কতজন মারা গেছেন বা জীবিত আছেন, তা পোস্টে উল্লেখ করা হয়নি।

গাজায় চলমান নৃশংসতার মধ্যেই গত মঙ্গলবার থেকে গাজা নগরীতে স্থল অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। এরপর থেকে সেখানে তীব্র হামলা চালানো হচ্ছে। ইতোমধ্যে গাজা সিটি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে সাড়ে ৪ লাখ ফিলিস্তিনি। এই স্থল অভিযানের বিরোধিতা করে আসছেন জিম্মিদের পরিবারের সদস্যরা। তাঁদের মতে, এতে জিম্মিদের জীবন ঝুঁকির মুখে পড়বে। একই কথা সেনাপ্রধান ইয়াল জমিরেরও।

এদিকে রোববারও (২১ সেপ্টেম্বর) গাজা নগরীর বেশ কয়েকটি আবাসিক ভবনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এদিন সেখানে অন্তত ৩১ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন অন্তঃসত্ত্বা এক নারী ও তাঁর দুই শিশুসন্তান। ওই নারীর শ্বশুর মোসাল্লাম আল–হাদাদ বলেন, ‘আমার পুত্রবধূ, তার ছেলে, মেয়ে ও গর্ভে থাকা সন্তান, সবাইকে মৃত অবস্থায় পেয়েছি। আর আমার ছেলের অবস্থা গুরুতর।’

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!