রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫, ০২:৫০ পিএম

নেপালে বিক্ষোভে নিহতদের পরিবার পাবে ১০ লাখ রুপি সহায়তা, ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫, ০২:৫০ পিএম

নেপালে বিক্ষোভের ছবি। সংগৃহীত

নেপালে বিক্ষোভের ছবি। সংগৃহীত

নেপালে জেন-জিদের বিক্ষোভে নিহতদের শহীদ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে দেশটির সরকার। পাশাপাশি তাদের পরিবারকে ১০ লাখ নেপালি রুপি আর্থিক সহায়তার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। সংবাদমাধ্যম ‘দ্য হিমালয়ান টাইমস’ জানিয়েছে, রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেছেন সুশীলা কার্কি। দায়িত্ব নেওয়ার আগে তিনি শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিনই বিক্ষোভে হতাহতদের সহায়তার সিদ্ধান্তে স্বাক্ষর করেন সুশীলা। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১৩৪ জন বিক্ষোভকারী ও পুলিশের ৫৭ জন সদস্যকে বিনা মূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে। এ ছাড়া, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়কে ক্ষয়ক্ষতির বিস্তারিত প্রতিবেদন তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সরকারি হিসাব অনুযায়ী, বিক্ষোভ ও সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা ৭২ জনে পৌঁছেছে। তাদের মধ্যে ৫৯ জন বিক্ষোভকারী, ১০ জন বন্দি ও তিনজন পুলিশ সদস্য।

গত শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) শপথ নেন সুশীলা কার্কি। তিনি সুপ্রিম কোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি। নেপালেরও প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। দায়িত্ব গ্রহণের আগে গতকাল শনিবার তিনি আহতদের খোঁজখবর নিতে কাঠমান্ডুর হাসপাতালে যান।

শপথ নেওয়ার পর সুশীলা কার্কিকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসসহ বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধানরা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

এদিকে সুশীলা কার্কির দায়িত্ব গ্রহণের পরও সংকট কাটছে না নেপালে। জেন-জিদের বিক্ষোভ-সহিংসতার জেরে ভেঙে দেওয়া পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছে দেশটির প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো। এমনকি পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার বিষয়ে প্রেসিডেন্টের পদক্ষেপকে অসাংবিধানিক আখ্যা দিয়েছে তারা।

শনিবার দেওয়া এক যৌথ বিবৃতিতে নেপালি কংগ্রেস, সিপিএন-ইউএমএল, মাওবাদী কেন্দ্রসহ আটটি দল অভিযোগ করেছে, প্রেসিডেন্টের এই পদক্ষেপ অসাংবিধানিক। শুক্রবার নবনিযুক্ত অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কির পরামর্শে আইনসভা ভেঙে দেন প্রেসিডেন্ট। মূলত এটি ছিল বিক্ষোভকারীদেরও প্রধান দাবি।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!