শনিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১, ২০২৫, ০৯:৩০ এএম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিতে রাজি পেন্টাগন

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১, ২০২৫, ০৯:৩০ এএম

একটি ক্ষেণাস্ত্রের চিত্র। ছবি- সংগৃহীত

একটি ক্ষেণাস্ত্রের চিত্র। ছবি- সংগৃহীত

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দেওয়ার জন্য অনুমোদন দিয়েছে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগন। এখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অনুমোদন পেলেই কিয়েভে পাঠানো হবে দূরপাল্লার এই ক্ষেপণাস্ত্র।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল সিএনএন এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে।

দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্রর কাছে টমাহক ক্রুজ মিসাইল চেয়ে আসছে ইউক্রেন। এই ক্ষেপণাস্ত্র প্রায় এক হাজার মাইল দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। যা ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার জন্য বড় হুমকি হয়ে উঠতে পারে।

পেন্টাগনের মূল্যায়ন অনুযায়ী, টমাহক মিসাইল সরবরাহে মার্কিন অস্ত্রভাণ্ডারে প্রভাব পড়বে না। তাই সরবরাহে হোয়াইট হাউসকে দেয়া হয়েছে সবুজ সংকেত। এখন ডোনাল্ড ট্রাম্পের সম্মতি পেলেই কিয়েভকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠাতে পারবে ওয়াশিংটন।

যদিও ইউক্রেনে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানো নিয়ে এখনো দ্বিধাগ্রস্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট। অক্টোবরে হোয়াইট হাউসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ বৈঠকে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রকে রক্ষার জন্য যা দরকার, তা অন্যকে দিতে চান না তিনি।

অক্টোবর মাসে ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকের আগেই পেন্টাগনের জয়েন্ট স্টাফ তাদের মূল্যায়ন হোয়াইট হাউসকে জানিয়েছিল। জেলেনস্কি রাশিয়ার অভ্যন্তরে আরও কার্যকরভাবে তেল ও জ্বালানি স্থাপনাগুলোতে আঘাত হানতে সক্ষম এই ক্ষেপণাস্ত্রের জন্য জোরালোভাবে অনুরোধ করে আসছিলেন।

এই আলোচনার মধ্যেই দোনেৎস্ক অঞ্চলে আক্রমণ জোরদার করেছে রাশিয়া। জেলেনস্কি জানান, পোক্রোভস্ক শহরে ঢুকে দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে রুশ সেনারা। অঞ্চলটিতে এখন রুশ সেনার সংখ্যা ১ লাখ ৭০ হাজারের বেশি।

জাতিসংঘ বলছে, ২০২৫ সালে এখন পর্যন্ত বেসামরিক হতাহতের সংখ্যা গত বছরের তুলনায় ৩০ শতাংশ বেশি। শুধু ড্রোন হামলাই এক-তৃতীয়াংশ মৃত্যুর জন্য দায়ী।

Link copied!