বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২৬, ২০২৫, ০৩:২২ পিএম

বাংলাদেশি নারী বিবাহ বিষয়ে চীনা দূতাবাসের সতর্কবার্তা

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২৬, ২০২৫, ০৩:২২ পিএম

বাংলাদেশি নারী বিয়ে প্রসঙ্গে নিজ দেশের নাগরিকদের প্রতি সতর্কবার্তা জারি করেছে ঢাকার চীনা দূতাবাস ।   ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশি নারী বিয়ে প্রসঙ্গে নিজ দেশের নাগরিকদের প্রতি সতর্কবার্তা জারি করেছে ঢাকার চীনা দূতাবাস । ছবি: সংগৃহীত

চীনা নাগরিকদের বাংলাদেশি নারী বিয়ে করার ব্যাপারে সতর্ক করেছে ঢাকার চীনা দূতাবাস। রোববার রাতে দূতাবাসের পক্ষ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইমস।

গ্লোবাল টাইমসে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভিনদেশিদের বিয়ে করা প্রসঙ্গে চীনা নাগরিকদের সতর্কবার্তা দিয়েছে চীনা দূতাবাস। এ ছাড়াও অবৈধ ম্যাচমেকিং এজেন্টদের এড়িয়ে চলতে এবং শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্মের আন্তঃসীমান্ত ডেটিংয়ের বিষয়বস্তু দেখে বিভ্রান্ত না হতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

দূতাবাস চীনা নাগরিকদের ‘বিদেশি স্ত্রী কেনা’র প্রচেষ্টা না করতে এবং বাংলাদেশে বিবাহ করার আগে ভালোভাবে চিন্তা করার পরামর্শ দিয়েছে।

চীনা নারী-পুরুষ অনুপাত ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পর নারী সংকটে অন্য দেশ থেকে হবু স্ত্রীকে চীনে আনার পরিকল্পনা করেছেন দেশটির পুরুষ নাগরিকেরা। এ সুযোগে কিছু এজেন্সি সম্ভাব্য স্ত্রী খুঁজে দেওয়ার নামে মানবপাচার করে অর্থ কামাচ্ছে।

চীনা দূতাবাস জানিয়েছে, তাদের দেশ কোনো এজেন্সিকে আন্তঃসীমান্ত বিবাহ ম্যাচমেকিং পরিষেবা চালানোর অনুমতি দেয় না। তাই চীনা নাগরিকদের এসব এজেন্সি থেকে দূরে থাকতে এবং অনলাইন রোমান্স স্ক্যাম থেকে সতর্ক থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যাতে আর্থিক ও ব্যক্তিগত উভয় ক্ষতি এড়ানো যায়। এ ধরনের কেলেঙ্কারির শিকার ব্যক্তিদের দ্রুত চীনের জননিরাপত্তা কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট করতে বলেছে দূতাবাস।

বার্তায় দূতাবাস মানবপাচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের কঠোর অবস্থানের কথা তুলে ধরে সতর্ক করেছে যে, বাংলাদেশে অবৈধ আন্তঃসীমান্ত বিবাহে জড়িতরা মানবপাচারের সন্দেহে গ্রেপ্তার হতে পারেন।

দূতাবাস আরও উল্লেখ করেছে, বাংলাদেশে বিচারিক প্রক্রিয়া সাধারণত দীর্ঘ হয়। যদি কেউ মানবপাচারের সন্দেহে গ্রেপ্তার হন তবে আইনি প্রক্রিয়া শেষে রায় পেতে কয়েক মাস বা এমনকি কয়েক বছর লাগতে পারে। সেক্ষেত্রে ব্যক্তির জীবন ও পারিবারিক পুনর্মিলন মারাত্মকভাবে প্রভাবিত হতে পারে।

Link copied!