শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৫, ০৯:২৬ এএম

ভেঙে দেওয়া হলো নেপালের সংসদ, মার্চে নির্বাচন

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৫, ০৯:২৬ এএম

জেন-জি বিক্ষোভের একপর্যায়ে নেপালের সংসদ ভবনে অগ্নিসংযোগ করা হয়। ছবি- সংগৃহীত

জেন-জি বিক্ষোভের একপর্যায়ে নেপালের সংসদ ভবনে অগ্নিসংযোগ করা হয়। ছবি- সংগৃহীত

নেপালের প্রেসিডেন্ট রামচন্দ্র পাউডেল শুক্রবার নবনিযুক্ত অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কির সুপারিশে দেশটির সংসদ ভেঙে দিয়েছেন। প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৫ সালের ১২ সেপ্টেম্বর রাত ১১টা থেকে সংসদ বিলুপ্তির সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। একই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, নতুন সংসদীয় নির্বাচন আগামী বছর, অর্থাৎ ২০২৬ সালের ৫ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।

এর আগে শুক্রবার রাতেই সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি নেপালের প্রথম নারী অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ার পর সারা দেশে ছড়িয়ে পড়া বিক্ষোভের প্রেক্ষাপটে কে পি শর্মা অলির পদত্যাগের মাধ্যমে যে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছিল, সেটির অবসান ঘটিয়ে তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

৭৩ বছর বয়সি সুশিলা কার্কিকে শপথবাক্য পাঠ করান প্রেসিডেন্ট পাউডেল। শপথ শেষে প্রেসিডেন্ট তাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ‘অভিনন্দন, আপনি দেশকে রক্ষা করতে সফল হবেন।’

শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে নেপালের প্রধান বিচারপতি, সরকারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা, নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান এবং কূটনৈতিক মহলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বাবুরাম ভট্টরাই ছিলেন একমাত্র সাবেক প্রধানমন্ত্রী, যিনি অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

কার্কির নিয়োগের খবর ছড়িয়ে পড়তেই রাজধানী কাঠমান্ডুর শীতলনিবাসে প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের বাইরে জেন-জি তরুণরা উল্লাসে মেতে ওঠেন।

কার্কিকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে বেছে নেওয়া হয় প্রেসিডেন্ট পাউডেল, নেপালের শীর্ষ সামরিক নেতৃত্ব ও সরকারবিরোধী আন্দোলনকারী তরুণদের বৈঠকের পর। সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে প্রেসিডেন্ট দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলের নেতা, আইন বিশেষজ্ঞ ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও পৃথকভাবে আলোচনা করেন।

Link copied!