শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ১৮, ২০২৫, ১০:০৪ এএম

ট্রাম্পের পায়ে ফোলা ও হাতে কালশিটে দাগ, কী বললেন চিকিৎসকরা

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ১৮, ২০২৫, ১০:০৪ এএম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শরীরে ‘ক্রনিক ভেনাস ইনসাফিসিয়েন্সি’বা দীর্ঘমেয়াদি শিরাজনিত রক্তসঞ্চালন ব্যাঘাত শনাক্ত করেছেন চিকিৎসকেরা। এর ফলে ট্রাম্পের পায়ে ফোলা ও হাতে কালশিটে দাগ দেখা দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ক্যারোলিন লেভিটের বরাতে এ তথ্য প্রকাশ করে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

এ সময় ক্যারোলিন লেভিট প্রেসিডেন্টের চিকিৎসকের চিঠি পড়ে শোনান।যেখানে বলা হয়েছে— ৭০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে এই রোগের প্রবণতা বেশি। এটি একটি সাধারণ ও ক্ষতিকর নয় এমন অবস্থা, যেখানে শিরার ক্ষতির কারণে রক্ত স্বাভাবিকভাবে প্রবাহিত হতে পারে না। ৭৯ বছর বয়সী ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বয়সে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়া ব্যক্তি।

এদিকে হোয়াইট হাউস জানায়, ট্রাম্পের শরীরে তেমন কোনো গুরুতর অসুস্থতার চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ট্রাম্পের শরীরে গভীর শিরায় রক্ত জমাট বাঁধা বা ধমনী সংকটের কোনো লক্ষণ নেই। তার হার্ট, কিডনি ও অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গও স্বাভাবিকভাবে কাজ করছে।

২০২৪ সালের নির্বাচনে ট্রাম্প বারবার তার প্রতিপক্ষ জো বাইডেনের বয়স ও মানসিক সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। যদিও বাইডেন ট্রাম্পের চেয়ে তিন বছরের বড়, নির্বাচনের কিছুদিন আগে দলীয় চাপের মুখে তিনি প্রার্থীতা থেকে সরে দাঁড়ান এবং সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের হাতে প্রার্থিতা তুলে দেন। আর গত বছরের নভেম্বরের নির্বাচনে কমলাকে হারিয়ে প্রেসিডেন্ট হন  ট্রাম্প।

সাম্প্রতিক সময় ট্রাম্পের হাতের কালশিটে দাগ নিয়ে অনলাইনে নানা গুঞ্জন ছড়িয়েছিল। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ক্যারোলিন লেভিট জানান, এই দাগগুলো সাধারণ সফট টিস্যুতে সামান্য জ্বালা বা রক্তক্ষরণের কারণে হয়েছে, যা ঘন ঘন হাত মেলানো এবং প্রতিদিন অ্যাসপিরিন সেবনের কারণে হয়ে থাকে। প্রেসিডেন্টের হার্টের নিয়মিত সুরক্ষা পরিকল্পনার অংশ হিসেবে অ্যাসপিরিন সেবন করে থাকেন তিনি।

উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে ট্রাম্পের ব্যক্তিগত চিকিৎসক হ্যারল্ড বর্নস্টেইন এক চিঠিতে বলেছিলেন, আমি নিঃসংশয়ে বলতে পারি, ট্রাম্প হচ্ছেন প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হতে যাওয়া ইতিহাসের সবচেয়ে স্বাস্থ্যবান ব্যক্তি। পরবর্তীতে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বর্নস্টেইন স্বীকার করেন, সেই চিঠির বর্ণনাগুলো আসলে ট্রাম্প নিজেই লিখে দিয়েছিলেন।
 

রূপালী বাংলাদেশ

Shera Lather
Link copied!