রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৫, ০২:১২ পিএম

আফগানিস্তানকে নতুন হুমকি ট্রাম্পের

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৫, ০২:১২ পিএম

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি- সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি- সংগৃহীত

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর টুইন টাওয়ারে হামলার পর আফগানিস্তানে বাগরাম বিমানঘাঁটি নির্মাণ করে যুক্তরাষ্ট্র। ওই বছর থেকেই মার্কিন সেনারা ঘাঁটিটি ব্যবহার করে আসছিল। তবে ২০২১ সালে তালেবান ক্ষমতায় ফেরার পর আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে যুক্তরাষ্ট্র। এ সময় কাবুলের দক্ষিণে অবস্থিত কৌশলগত এই ঘাঁটিও তাদের ছাড়তে হয়।

ওই বছরের ৩০ আগস্ট কাবুল ছাড়ে মার্কিন সেনাদের শেষ দল। ওয়াশিংটন এটিকে সেনা প্রত্যাহার বললেও আফগানদের চোখে সেটি ছিল মার্কিনিদের পালিয়ে যাওয়া।

তবে কয়েক বছর পর আবারও বাগরাম বিমানঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, চলতি বছরের মার্চ থেকেই ট্রাম্প প্রশাসন ঘাঁটি ফেরত পাওয়ার তোড়জোড় শুরু করেছে।

গত বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও এ বিষয়ে সরাসরি কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘চীনের কাছাকাছি হওয়ায় বাগরাম বিমানঘাঁটি কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা কোনো বিনিময় ছাড়াই সেটি তালেবানের কাছে ছেড়ে এসেছি।’

শনিবার হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের প্রশ্নে ট্রাম্পকে জিজ্ঞাসা করা হয়, ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে তিনি কি সেনা পাঠাবেন? উত্তরে সরাসরি কিছু না জানিয়ে ট্রাম্প বলেন, ‘এটা নিয়ে এখন আমরা কথা বলব না। তবে আমরা আফগানিস্তানের সঙ্গে কথা বলছি। আমরা ঘাঁটিটি ফেরত চাই, খুব শিগগিরই চাই। যদি ওরা না দেয়, তাহলে কী হবে, তা আপনারা দেখবেন।’

তবে ওয়াশিংটনের এই পরিকল্পনা স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে তালেবান সরকার। তারা জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রকে কোনোভাবেই বিমানঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিতে দেওয়া হবে না।

শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আফগান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা জাকির জালালি বলেন, ‘আফগানিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনায় বসা উচিত। তবে শর্ত হলো- আফগান মাটিতে মার্কিন সেনাদের কোনো উপস্থিতি থাকবে না। পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও অভিন্ন স্বার্থের ভিত্তিতে কাবুল রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখতে প্রস্তুত।’

Link copied!