শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৭, ২০২৫, ০৬:৫৭ এএম

প্রথম দিনে গ্রাহকের চাপ ছিল না

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক কাজ শুরু করেছেন

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৭, ২০২৫, ০৬:৫৭ এএম

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক কাজ শুরু করেছেন

পাঁচ ইসলামি ব্যাংকে নিয়োগ পাওয়া প্রশাসকেরা তাদের দাপ্তারিক কাজ শুরু করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার তারা ব্যাংকগুলোর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে একাধিক সভা করেছেন। পাশাপাশি কোনো কোনো প্রশাসক সারা দেশের শাখা ব্যবস্থাপকদের সঙ্গে অনলাইনে সভা করেছেন। রাজধানীতে এসব ব্যাংকের কয়েকটি শাখা ঘুরে দেখা গেছে, শাখাগুলোয় গ্রাহকের তেমন উপস্থিতি নেই। ফলে টাকা উত্তোলনের চাপও নেই।

আলোচ্য পাঁচ ব্যাংক হলোÑ ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী, ইউনিয়ন, এক্সিম ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। এর মধ্যে এক্সিম ব্যাংক ছিল ব্যাংক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) তৎকালীন চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের এবং বাকি চারটি ছিল চট্টগ্রামের এস আলম গ্রুপের কর্ণধার ও বহুল আলোচিত ব্যবসায়ী সাইফুল আলমের নিয়ন্ত্রণে। তারা দুজনেই তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠজন বলে পরিচিত ছিলেন।

গত বুধবার ব্যাংক পাঁচটিতে প্রশাসক নিয়োগ দিয়ে আদেশ জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এক্সিম ব্যাংকের প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক শওকাতুল আলম। সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের দায়িত্ব পেয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক সালাহ উদ্দিন। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহাম্মদ বদিউজ্জামান দিদার। গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের দায়িত্ব নিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালক মো. মোকসুদুজ্জামান। ইউনিয়ন ব্যাংকের দায়িত্ব নিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আরেক পরিচালক মোহাম্মদ আবুল হাসেম। তাদের সঙ্গে আরও চারজন করে কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে পাঁচ ব্যাংকে মোট ২৫ কর্মকর্তা দায়িত্ব নিয়েছেন।

গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে বনানীর ইউনিয়ন ব্যাংকের শাখা ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের গুলশান শাখা ঘুরে দেখা যায়, তেমন কোনো গ্রাহকের উপস্থিতি নেই। ব্যাংক দুটির কর্মকর্তারা জানান, সকালে কয়েকজন গ্রাহক টাকার জন্য এসেছিলেন। তাদের জানানো হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংক দায়িত্ব নিয়েছে। এখন এটি সরকারি ব্যাংক। এরপর তারা ফিরে গেছেন। এদিকে সোশ্যাল ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী ও এক্সিম ব্যাংকের গুলশান শাখায় কিছু গ্রাহক দেখা গেছে। ব্যাংক কর্মকর্তারা তাদের বোঝানোর চেষ্টা করেছেনÑ চিন্তা নেই, এখন তাদের আমানত নিরাপদ। যাদের জরুরি ভিত্তিতে টাকা প্রয়োজন, তারা আগামী এক মাসের মধ্যে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ফেরত পাবেন।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!