রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাসংলগ্ন একটি কনভেনশন সেন্টারে ‘গোপন বৈঠক’ ঘিরে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের ২২ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ওই বৈঠকে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ ওঠা মেজর পদমর্যাদার এক কর্মকর্তাকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে সেনাবাহিনী। ওই সেনা কর্মকর্তার স্ত্রী ‘পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) সুমাইয়া জাফরিন’ একই বৈঠকে ছিল বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্মে খবর প্রকাশিত হয়।
বিষয়টি পুলিশের দৃষ্টিগোচর হলে পুলিশ সদর দপ্তর বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে পুলিশের কোনো নারী কর্মকর্তা নেই। আজ শনিবার বিকেলে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে ওই বিজ্ঞপ্তি সংবাদমাধ্যমে পাঠানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্মে সুমাইয়া জাফরিন নামে এক নারীকে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ পুলিশের দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে। সবার বিভ্রান্তি নিরসনের জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বাংলাদেশ পুলিশে সুমাইয়া জাফরিন নামে কোনো নারী কর্মকর্তা নেই।’
আপনার মতামত লিখুন :