সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক 

প্রকাশিত: আগস্ট ১৮, ২০২৫, ০৬:৫০ এএম

প্রতি নির্বাচনে নারী প্রার্থী  ৫% করে বৃদ্ধির প্রস্তাব

রূপালী প্রতিবেদক 

প্রকাশিত: আগস্ট ১৮, ২০২৫, ০৬:৫০ এএম

প্রতি নির্বাচনে নারী প্রার্থী  ৫% করে বৃদ্ধির প্রস্তাব

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এর পূর্ণাঙ্গ খসড়া পাঠিয়েছে। গত শনিবার এই খসড়া পাঠায় কমিশন। খসড়া সনদে সংরক্ষিত নারী আসনসংখ্যা ৫০ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। তবে সংসদে নির্বাচিত নারী প্রার্থী ৩৩ শতাংশ করার লক্ষ্যে প্রতি নির্বাচনে পাঁচ শতাংশ বর্ধিত হারে প্রত্যেক দল থেকে নারী প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে। প্রস্তাবিত খসড়ার ২৪ নম্বর অনুচ্ছেদে জাতীয় সংসদে নারী আসনের বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। খসড়ায় বলা হয়েছে, মূল সংবিধানের ৬৫(৩) অনুচ্ছেদ বহাল রেখে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে। 

এ ছাড়া জুলাই সনদের খসড়ায় আরও রয়েছে : (১) জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এ স্বাক্ষরের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনে প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে বিদ্যমান ৩০০ সংসদীয় আসনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৫ শতাংশ নারী প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার জন্য প্রত্যেক দলকে আহ্বান জানানো হবে; (২) পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলো ন্যূনতম ৫ শতাংশ নারী প্রার্থী মনোনয়ন দেবে; (৩) এই পদ্ধতিতে রাজনৈতিক দলগুলো সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৩৩ শতাংশ নারী প্রার্থী মনোনয়নের লক্ষ্য অর্জন করতে হবে।

তা না হওয়া পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে প্রত্যেক সাধারণ নির্বাচনে ন্যূনতম ৫ শতাংশ বর্ধিত হারে নারী প্রার্থী মনোনয়ন অব্যাহত রাখবে; (৪) সংবিধানে বর্ণিত জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন অব্যাহত রেখে সংবিধানের সপ্তদশ (১৭তম) সংশোধনী (যা ৮ জুলাই ২০১৮ সালে সংসদে পাস হয়)-এর মাধ্যমে সংরক্ষিত নারী আসনের মেয়াদ ২৫ বছর বৃদ্ধি করা হয়। হিসাব অনুযায়ী তা ২০৪৩ সাল পর্যন্ত বহাল থাকবে। তবে সাধারণ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে ৩৩ শতাংশ নারী প্রার্থিতার লক্ষ্য ২০৪৩ সালের আগেই অর্জন হলে সংবিধানের সপ্তদশ (১৭তম) সংশোধনীর মাধ্যমে প্রবর্তিত বিধান নির্ধারিত সময়ের আগেই বাতিল হয়ে যাবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!