বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫, ০২:১২ এএম

গরু বেচাকেনা নিয়ে বাড়ি-ঘর ভাঙচুর

শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫, ০২:১২ এএম

গরু বেচাকেনা নিয়ে  বাড়ি-ঘর ভাঙচুর

গরু বেচাকেনা নিয়ে বাড়ি-ঘর ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। গত শনিবার ভোর ৬টায় ঘটনাটি ঘটেছে শ্রীমঙ্গল উপজেলার সিন্দরখান ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামে।

শ্রীমঙ্গল উপজেলার পুরানগাঁও গ্রামের ভুক্তভোগী রেজাক মিয়া জানান, গত শুক্রবার বিকেলে হেলাল ও নজু নামের দুই ব্যক্তি আমার ভাতিজা মদরিছ মিয়ার কাছে এসে ২টি গরু বিক্রির প্রস্তাব দেয়। পরে আমি বললাম, গরু কোথায় থেকে এনেছ? হেলাল ও নজু জবাবে বলে, আমার নিজের গরু আমি বিক্রি করব। পরে আমার ভাতিজা মদরিছ মিয়া তার কাছ থেকে ৭০ হাজার টাকা দিয়ে গরু কেনে। পরদিন শনিবার ভোর ৬টায় এসে আমার বাড়িতে এসে বলে, আমার ভাতিজা মদরিছ মিয়া নাকি গরু চুরি করে নিয়ে এসেছে।

হেলাল ও নজু তাদের সহচর নিয়ে বসতঘরে ভাঙচুর চালায় এবং আমার ভাতিজার ঘর ভেঙে ফেলে। ঘরের ভেতরে মালামাল ভেঙে ফেলে। হেলাল ও নজু আমার ভাতিজার ক্রয়কৃত গরু ঘরের ভেতর থেকে নিয়ে যায়। ঘর থেকে স্বর্ণসহ নগদ টাকাও লুট করে নিয়ে যায়। হেলাল ও নজু গং,  প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার ক্ষতি সাধন করে। 

রেজাক মিয়া আরও বলেন। আমার ভাতিজার কাছে আগের দিন এসে ৭০ হাজার টাকায় গরু বিক্রি করে। পরের দিন সকালে এসে আমার ভাতিজাকে চোর সাব্যস্ত করে বলে, সে নাকি গরু চুরি করে নিয়ে এসেছে।

এলাকাবাসী ফাতেমা বেগম জানান, হেলাল ও নজু আগের দিন এসে মদরিছ মিয়ার কাছে গরু বিক্রি করে যায়। পরের দিন সকালে এসে মদরিছ মিয়ার ঘর ভাঙচুর করে গরু নিয়ে যায়।

গরু ক্রেতা মদরিছ বলেন, গত শুক্রবার হেলাল ও নজু আমার কাছে এসে বলে, আমি খুব বিপদে আছি, আমার দুইটি গরু বিক্রি করব।  তারপর আমার কাছে ৭০ হাজার টাকায় ২টি গরু বিক্রি করে। পরের দিন সকালে এসে আমার বাড়িতে ভাঙচুর করে আমার ঘরে থাকা নগদ টাকাসহ গরু নিয়ে যায়।  এ বিষয়ে আমি ৬ থেকে ৭ জনকে আসামি করে শ্রীমঙ্গল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। পরে পুলিশ এসে বিষয়টি তদন্ত করেছে।

এ ব্যাপারে নজুর সাথে যোগাযোগ করা হলে তাকে মোবাইল ফোনে পাওয়া যায়নি।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!