মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫, ০১:৪৩ এএম

দুটি ব্রিজ ভেঙে ভোগান্তি দুই উপজেলার মানুষের

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫, ০১:৪৩ এএম

দুটি ব্রিজ ভেঙে ভোগান্তি  দুই উপজেলার মানুষের

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার নাচনাপাড়া বাজারসংলগ্ন দুটি ব্রিজ ভেঙে যাওয়ায় সাপলেজা, কাঁঠালতলী ও নাচনাপাড়া এই তিন ইউনিয়নের কয়েক হাজার মানুষ চরম ভোগান্তির শিকার হয়েছেন। এতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নারী, শিশু ও শিক্ষার্থীরা।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নাচনাপাড়া বাজারের উত্তর পাশে মাঠবাড়িয়া ও পাথরঘাটা উপজেলার সংযোগ কাঠের ব্রিজটি দীর্ঘদিন আগে ভেঙে গেলে এলাকাবাসী নিজ উদ্যোগে একটি সাঁকো নির্মাণ করে চলাচল করছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি জোয়ারের চাপে সেটিও ভেঙে যায়। ফলে দুই পাড়ের মানুষ এখন বাধ্য হয়ে খেয়া নৌকায় পারাপার করছেন।

স্থানীয়রা জানান, প্রায় ২০ বছর আগে এখানে একটি গার্ডার ব্রিজ নির্মাণ করেছিলেন। পরবর্তীতে আর মেরামত করা হয়নি। যদিও প্রায় ১০ বছর আগে নতুন করে ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু হলেও তা অর্ধসমাপ্ত অবস্থায় বন্ধ রয়েছে। দ্রুত স্থায়ী ব্রিজ নির্মাণ ও বিকল্প সাঁকোই পুনর্নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

অন্যদিকে, নাচনাপাড়া বাজারের দক্ষিণ পাশে বেড়িবাঁধ ভেঙে যাওয়ায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও উপজেলা পরিষদের অর্থায়নে, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা মিলে একটি অস্থায়ী সাঁকো নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু গত ১০ সেপ্টেম্বর জোয়ারের চাপে সেটিও ভেঙে যায়। ফলে কাঁঠালতলী, চরদুয়ানী ও নাচনাপাড়া এই তিন ইউনিয়নের হাজারো মানুষ চলাচলে বর্তমানে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।

ইউপি সদস্য মহিউদ্দিন পান্না বলেন, নাচনাপাড়া একটি ঐতিহ্যবাহী বাজার, এখানে দূর-দূরন্ত থেকে সাধারণ মানুষ বেচাকেনা করতে আসে। বিশেষ করে নাচনাপাড়া বাজারের দক্ষিণ পাশে বেড়িবাঁধ ভেঙে যাওয়ার কারণে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে সাধারণ মানুষ ও শিক্ষার্থীরা। নৌবাহিনী ও উপজেলা পরিষদের সহায়তায় আমরা একটি অস্থায়ী সঙ্গে নির্মাণ করেছিলাম। বর্তমানে সেটি ভেঙে গেছে। কর্তৃপক্ষ দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যাতে করে দ্রুত সাঁকোটি নির্মাণ ও স্থায়ী স্লুইসগেট নির্মাণের জোর দাবি জানাচ্ছি।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!