মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


স্পোর্টস রিপোর্টার

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫, ০২:২৪ এএম

ফিফা নারী রেফারি হওয়ার পথে তহুরা

স্পোর্টস রিপোর্টার

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫, ০২:২৪ এএম

ফিফা নারী রেফারি হওয়ার পথে তহুরা

বাংলাদেশের একমাত্র নারী ফিফা রেফারি হলেন জয়া চাকমা। তার পথ ধরে হাঁটছেন আরেকজন, তার নাম সারাবান তহুরা। ৬ সেপ্টেম্বর ফিফা রেফারির ফিটনেস টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন তিনি। বাংলাদেশে ফিফা নারী রেফারির কোটা একটি। জয়া চাকমা ৬ সেপ্টেম্বর পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেননি। সেপ্টেম্বরে শেষ সপ্তাহে আরেকবার পরীক্ষা গ্রহণ করবে বাফুফের রেফারিজ কমিটি। সেই পরীক্ষায় জয়া যদি অনুত্তীর্ণ হন তহুরার নাম ফিফায় পাঠাবে ফেডারেশন। জয়া গত বছর ফিটনেস পরীক্ষায় পাস করতে পারেননি। বাফুফের রেফারিজ কমিটির ডেপুটি চেয়ারম্যান সুজিত ব্যানার্জি চন্দন জানান, ‘আমাদের নারী ফিফা রেফারি কোটা একটা।

জয়া পরবর্তী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হলে তখন দুইজনই যোগ্য হবেন। সে ক্ষেত্রে রেফারিজ কমিটি সভার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়ে একজনের নাম ফিফায় প্রেরণ করবে।’ জয়া চাকমা ফিটনেস পরীক্ষায় পাস না করতে পারলে তহুরার নামই পাঠাতে হবে ফেডারেশনকে। জয়া যে বছর ফিফা রেফারি হয়েছিলেন, সেই বছর সহকারী ফিফা রেফারি পরীক্ষায় পাস করেছিলেন সালমা আক্তার। বাফুফে ফিফায় সালমার নাম পাঠালেও বয়স ২৩ না হওয়ায় ওই বছর ফিফা ব্যাজ পাননি সালমা। নারী ফিফা রেফারি হওয়ার জন্য ২৫ বছর পূর্ণ হয়েছে তহুরার। ২০২১ সাল থেকে রেফারিং শুরু করেন তহুরা। চার বছরের মধ্যেই ফিফা হওয়ার পথে। সম্প্রতি জাতীয় রেফারি হয়েছেন। ঘরোয়া পর্যায়ে নারী লিগ, জুনিয়র বিভাগের খেলা কম হওয়ায় রেফারিংয়ের সুযোগ কম নারী রেফারিদের।

তহুরার সম্ভাবনা থাকায় রেফারিজ কমিটি তাকে ভুটানে সাফ অ-১৭ নারী টুর্নামেন্টে মনোনীত করেছিল। বাংলাদেশে রেফারিংয়ের পাশাপাশি রেফারিরা অন্য পেশায় নিযুক্ত। তহুরা সানবীমস স্কুলে শিক্ষকতা করেন। তহুরার আরেকটি পরিচয় তিনি বাংলাদেশ নারী খো খো দলের অধিনায়ক। ২০১৬ সাল থেকে খো খো খেলছেন। কয়েক মাস আগে ভারতে অনুষ্ঠিত খো খো বিশ্বকাপে বাংলাদেশ নারী দলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। খো খো খেললেও ফিফা রেফারি হতে পারলে সেই পরিচয় তহুরার কাছে হবে বড়। তহুরা বলেন, ‘ফুটবল ও খো খো একসঙ্গে খেলতাম।

জাতীয় ফুটবল দলে ডাক পেলেও সেটা জেনেছিলাম পরে। খো খো জাতীয় দলে থাকায় আর ফুটবলে যোগ দেওয়া হয়নি। ফুটবলে ফিফা রেফারি হতে পারলে সেটাই বড় পরিচয় হবে।’ ফুটবলারদের মতো রেফারিদেরও ফিটনেস পরীক্ষা দিতে হয়। ৬ সেপ্টেম্বরের পরীক্ষায় সহকারী নারী ফিফা রেফারি হিসেবে পাস করেছেন সালমা আক্তার। তিনি এএফসি এলিট প্যানেলেও রয়েছেন। বাংলাদেশে পুরুষ ফিফা রেফারি কোটা ৪ জনের। গতবারের মতো এবারও কোটার চেয়ে বেশি পাস করেছে। সহকারী রেফারি কোটা ৬ জনের ৬ জনই পাস করেছেন।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!